ঈশ্বরদীতে (পাবনা) আঞ্চলিক গবেষণা সম্প্রসারণ পর্যালোচনা ও ২০১৭-১৮ অর্থবছরের কর্মসূচি প্রণয়ন শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

543
SAMSUNG CAMERA PICTURES

[su_slider source=”media: 4422,4423,4424″ title=”no” pages=”no”] [/su_slider]

এ.টি.এম. ফজলুল করিম, পাবনা প্রতিনিধি: সরেজমিন কৃষি গবেষণা বিভাগের আয়োজনে এবং জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় খরা প্রবণ ও উপকূলীয় লবণাক্ত এলাকার জন্য টেকসই ফসল ব্যবস্থাপনা উদ্ভাবন প্রকল্পের অর্থায়নে রাজশাহী অঞ্চলভূক্ত আট জেলার কৃষি সম্পর্কীয় ২০১৬-১৭ অর্থ বছরের গবেষণা সম্প্রসারণ পর্যালোচনা ও ২০১৭-১৮ অর্থ বছরের কর্মসূচি প্রনয়ণ শীর্ষক তিনদিন ব্যাপি এক কর্মশালা গত ২৬ এপ্রিল পাবনার ঈশ্বরদীস্থ আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের হলরুমে উদ্বোধন করা হয়। গাজীপুরস্থ বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. আ. সা. ম. মাহবুবুর রহমানের সভাপতিত্বে এ উপলক্ষে এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঈশ্বরদীস্থ ডাল গবেষণা কেন্দ্রের পরিচালক ড. মুহাম্মদ হোসেন। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন ঈশ্বরদীস্থ কৃষি প্রশিক্ষায়তনের অধ্যক্ষ কৃষিবিদ এসএম হাছেন আলী, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর; বগুড়া অঞ্চলের অতিরিক্ত পরিচালক কৃষিবিদ জাহিদ হোসেন, ঈশ্বরদীস্থ আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা শেখ মোস্তফা জামান, গাজীপুরস্থ বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের সরেজমিন গবেষণা বিভাগের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো.আক্কাজ আলী এবং জয়দেবপুরস্থ বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের বোর্ড অব ম্যানেজমেন্ট সদস্য বঙ্গবন্ধু স্বর্নপদকপ্রাপ্ত কিষাণী নুরুন্নাহার বেগম।

প্রধান অতিথি তাঁর বক্তৃতায় বলেন, তিনদিন ব্যাপি এ কর্মশালায় বিজ্ঞানী, গবেষক এবং সম্প্রসারণবিদদের আলোচনা সিদ্ধান্ত মোতাবেক ২০১৭-১৮ অর্থ বছরের জন্য কৃষির টেকসই উন্নয়নে পদক্ষেপ গ্রহণ এবং খাদ্য ও পুষ্টিনিরাপত্তার স্বার্থে কৃষির সকল শাখার ফল-সবজির উন্নত জাত ও এর আবাদ কৌশল কৃষকের মাঠে বাস্তবায়নের জন্য সকলকে আন্তরিকভাবে কাজ করতে হবে। কর্মশালায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন পাবনা-১ অঞ্চলের বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট; সরেজমিন গবেষণা বিভাগের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. শফিকুল ইসলাম। কর্মশালায় রাজশাহী ও বগুড়া অঞ্চলের ৮ জেলার কৃষি উপপরিচালক, জেলা প্রশিক্ষণ কর্মকর্তা, অতিরিক্ত উপপরিচালক, বিভিন্ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা, উর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা, বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা, কৃষি তথ্য সার্ভিস, এনজিও এবং কৃষক প্রতিনিধিসহ ৯০ জন কর্মকর্তা অংশগ্রহণ করেন।