উৎপাদনশীলতায় চীন শীর্ষে বাংলাদেশের স্থান পঞ্চম

274

কৃষিখাত
সামগ্রিকভাবে শ্রমের উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি দেশের সার্বিক অর্থনীতির গতিকে বাড়িয়ে দেয়। শ্রমিকের উৎপাদনশীলতা বাড়াতে সরকার মানবসম্পদ উন্নয়নে বেশ গুরুত্ব দিয়েছে।

এ কারণে শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও মানবসম্পদ উন্নয়নে বেশি জোর দেয়া হয়েছে। এশিয়ান প্রোডাক্টিভিটি অর্গানাইজেশন (এপিও) ডাটাবুক ২০১৮-এর প্রতিবেদন থেকে দেখা যায়, শ্রম উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির হারে সবচেয়ে এগিয়ে রয়েছে চীন।

এর পরের অবস্থানে আছে ভিয়েতনাম। তৃতীয় অবস্থানে আছে ভারত। শ্রীলংকা চতুর্থ অবস্থান ধরে রেখেছে। তবে যৌথভাবে পঞ্চম অবস্থানে আছে বাংলাদেশ ও মিয়ানমার।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ১৯৯০-২০১৬ সাল পর্যন্ত ৮ দশমিক ৭ শতাংশ শ্রম উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি করে প্রথম অবস্থানে আছে চীন। ৫ শতাংশ বৃদ্ধি করে দ্বিতীয় অবস্থানে আছে ভিয়েতনাম। ৪ দশমিক ৯ শতাংশ শ্রম উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি হয়ে তৃতীয় অবস্থানে ভারত।

৩ দশমিক ৯ শতাংশ বৃদ্ধি করে চতুর্থ অবস্থানে শ্রীলংকা। ৩ দশমিক ৫ শতাংশ বৃদ্ধি নিয়ে যৌথভাবে পঞ্চম অবস্থান ধরে রেখেছে বাংলাদেশ ও মিয়ানমার। ৩ দশমিক ৩ শতাংশ বৃদ্ধি নিয়ে ষষ্ঠ থাইল্যান্ড। সপ্তম অবস্থানে পাকিস্তান। ১৯৯০ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত পাকিস্তানের শ্রম উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির হার ২ দশমিক ১ শতাংশ। আর ১ দশমিক ৮ শতাংশ বৃদ্ধি নিয়ে অষ্টম স্থানে আছে নেপাল।

ফার্মসঅ্যান্ডফার্মার২৪ডটকম/ মোমিন