এন্টিসেপ্টিক ও জীবাণুনাশক নিয়ে বিস্তারিত

348

এন্টিসেপ্টিক ও জীবাণুনাশক নিয়ে বিস্তারিত

এন্টিসেপ্টিকঃ হল এন্টিমাক্রোবিয়াল সাবস্টেন্টস যা টিস্যু ও স্কিনে ব্যবহার হয় যাতে ইনফেকশন,সেপ্সিস ও পিউ্ট্রিফেকশন না হয়।

এন্টিসেপ্টিকের মধ্যে কিছু আছে জার্মিসাইডাল আবার কিছু আছে স্ট্যাস্টিক।

জীবাণুনাশকঃহল এন্টিমাইক্রোবিয়াল এজেন্ট যা জড় বস্তু বা সারফেসে ব্যবহার করা হয় যেটা জীবাণু কে ইনএক্টিভ বা ধ্বংস করে ।

সার্জিকেল ইন্সটুমেন্ট(স্টেরিলাইজেশন),রূম,মেডিকেল ডিভাইস,যন্ত্রপাতি,বেড,ডেন্টাল সার্জারী, কিচেন,বাথ রুমে ব্যবহার যার মাধ্যমে জীবানূকে কিল্ড করা হয়।

এন্টিসেপ্টিকের ব্যবহারঃ

হ্যান্ড ওয়াশিং

অপারেশনের আগে স্কিন পরিস্কার করে নেয়া

গলা ও মুখে

মিউকাস মেম্ব্রেন

মেকানিজমঃ

ব্যাক্টেরিয়াল প্রোটিন কে কোয়াগুলেশন করে

ব্যাক্টেরিয়ার ওয়াল কে পরিবর্তিত করে দেয়

কম্পিটিং ইউথ এসেন্সিয়াল সাবস্টেন্ট

ক্লাসিফিকেশনঃ

ফিজিকেলঃতাপ,আল্টাভায়োলেট

হিটঃড্রাই ও ময়েস্ট হিট যা বিভিন্ন মেডিকেল যন্ত্রপাতি(কালসার মিডিয়া,সিরিঞ্জ,গ্লাস ওয়ার) স্টেরিলাইজেশনে ব্যবহার হয়।

কেমিকেলঃএটা আবার ৪ধরনের

এসিডস,ফেনলস,এলকোহলস,ফর্মালল্ডিহাইড

কেমিকেল এজেন্টসঃ

এসিডসঃবরিক এসিড,বেনজয়িক এসিড,স্যালিসাইলিক এসিড

বোরিক এসিডঃআই ড্রপ ও আই ওয়াশ করা হয়।বেনজোয়িক এসিড প্রিজার্ভেটিভ হিসাবে কাজে লাগে।স্যালিসাইলিক এসিড যা আচিল দূর করতে এবং এন্টিফাংগাল হিসাবে কাজ করে।

অক্সিডাইজিং এজেন্টসঃপটাশ,হাইফ্রোজেন পার অক্সাইডস,সোডিয়াম পারবোরেট

পটাশ পুকুরে ও ফার্মে ব্যবহার হয়,হাইড্রোজেন পার অক্সাইডস ক্ষত পরিস্কার করতে এবং মাউথ ওয়াশ ও দূর গন্ধ দূর কতে দেয়া হয়।

ফেনোলিক কম্পাউন্ডসঃফেনল,ক্রেসল,থাইমল,ডেটল,Resorsinol.।ডেটল ক্ষত পরিস্কারে কাজে লাগে।ফেনল জীবানূ নাশক হিসাবে কাজে লাগে।

ক্রিসল মেডিসিনাল প্রিপারেশনে প্রিজার্ভেটিভ হিসাবে কাজে লাগে।রিসরসিনল এন্টিসেপ্টিক হিসাবে ব্যব হার হয়।

সারফ্যাকটেন্টসঃসাবান,সেট্রিমাইড।

সাবান দূর্বল জার্মিসাইডাল

বেঞ্জাক্লোনিয়াম ক্লোরাইড যা ডায়াপার,বেড,অন্ডার ওয়ার পরিক্সার করেতে কাজে লাগে।

সেট্রিমাইড জীনবানূনাশক,ক্ষত পরিক্সারক,স্টেরিলাইজেশন,

এলকোহলসঃইথাইল এলকোহল,আইসো প্রোপাইল এলকোহল।

আইসোপ্রাপাইল এলকোহল জার্মিসাইডাল,এন্টিসেপ্টিক হিসাবে স্কিন পরিস্কার করতে কাজে লাগে।

ইঞ্জেকশন দেয়ার আগে স্কিন পরিস্কার করা হয়।লোকাল এন্টিসেপ্টিক হিসাবে যাতে ক্ষত না হয়।

হ্যালোজেনসঃআয়োডিন,আয়োডোফরস,ক্লোরিন

এন্টিসেপ্টিক ও জার্মিসিডাল,জীবানূনাশক ও ডিওডোরেন্ট

এল্ডেহাইডসঃফর্মাল্ডিহাইডস। জার্মিসাইড হিসাবে ব্যবহার হয়।সার্জিকেল ইস্টোমেন্ট জীবাণুমুক্ত করতে লাগে।

এন্টিসেপ্টিক ড্রাইঃক্রিস্টাল বাভোলেট,ব্রিলিয়ান্ট গ্রিন

জেনশন ভায়োলেট স্কিন পরিস্কার করতে।একজিমা চিকিতসা করতে কাজে লাগে।

ব্রিলিয়ান্ট গ্রিন পোড়া শুকাতে ব্যবহার হয়।

হেভি মেটালসঃজিংক অক্সাইডস,সিল্ভার নাইট্রেট।

জিংক অক্সাইড এন্টিসেপ্টিক,এস্ট্রিঞ্জেন্ট হিসাবে কাজে লাগে।একজিমা চিকিৎসাইয় ও কাজে লাগে।

সিল্ভার নাইট্রেট চোখের চিকিৎসা্য ব্যবহার হয়।

এন্টিবায়োটিকসঃব্যাসিট্রাসিন,নিউমাইসিন,পলি মিক্সিন বি।

এন্টিব্যাক্টেরিয়াল ও এন্টিফাংগাল

ফার্মসএন্ডফার্মার/১২ডিসেম্বর২০২০