প্যাসিভ ইমুউনিটি হিসাবে ম্যাটারনাল এন্টিবডি খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা । তাই খেয়াল খুশি মতো ভ্যাকসিন প্রয়োগ করা যাবে না ।
উচ্চ টাইটার মাত্রায় ভ্যাকসিন প্রয়োগ করলে ম্যাটারনাল এন্টিবডি ভ্যাকসিনকে নিউট্রালাইজ করে দিবে এবং এন্টিজেন এন্টিবডি রিয়েকশন করে মনের অজান্তেই ফ্লকে গামবোরো রোগ দেখা দিবে।
বায়োচেক এবং বায়ো-ল্যাব কর্তৃক মাঠ পর্যায়ের সকল গবেষণা থেকে এটাই প্রতীয়মাণ হয়েছে। যদি ইন্টার মেডিয়েট প্লাস গামবোরো ভ্যাকসিন প্রয়োগ করতে হয়ে তাহলে ম্যাটারনাল এন্টিবডি ৫০০ ইফনিট মাত্রায় আসে তখন প্রয়োগ করতে হবে আর ইন্টারমেডিয়েট ভ্যাকসিন প্রয়োগ করলে ম্যাটারনাল এন্টিবডি হতে হবে ন্যূনতম ২৫০ ।
এখানে উল্লেখ্য যে কোনো ভ্যাকসিন কোন সময় প্রয়োগ করতে হবে তা নির্ভর করবে এলাকায় গামবোরো প্রাদুর্ভাব এবং % সি. ভি. এর ওপর। ম্যাটারনাল এন্টিবডির % সি. ভি. যদি ৩৫% এর ওপর থেকে তাহলে ইন্টার মেডিয়েট পনঢাস ভ্যাকসিন প্রয়োগ করা উচিত।
বায়ো-ল্যাবের রেফারেন্স ল্যাবরেটরি BLPD Lab and Hospital LTD অত্যন্ত দক্ষতার সহিত বায়োচেক হল্যান্ড কর্তৃক তৈরিকৃত কীটের মাধ্যমে পরীক্ষায় ভ্যাকসিন প্রিডেকশন টাইম নির্ধারণ করা হয়েছে তা বাংলাদেশের বিভিন্ন এলাকার খামারে প্রয়োগ করে প্রায় ৯৫% সফলতা পাওয়া গেছে । সূএ: BD&P
ফার্মসঅ্যান্ডফার্মার২৪ডটকম/এম