করলার রোগ / পোকামাকড় ও সমাধান
সমস্যাঃ ছত্রাকজনিত এ রোগে চারার গোড়া পচে যায়।ক্ষতির কারনঃ ছত্রাকজনিত গোড়া পচা রোগব্যবস্থাপনাঃ প্রতি লিটার পানিতে ২ গ্রাম কুপ্রোফিক্স ও ১ গ্রাম ইউনিজুম মিশিয়ে ৭ দিন পরপর কম পক্ষে ২ বার স্প্রে করতে হবে।সতর্কতাঃ সকল বালাইনাশকই বিষ। তাই বালাইনাশক ব্যবহারের পূর্বে এবং সংরক্ষণের সময় প্রয়োজনীয় সতর্কতা অবলম্বন করুন। বালাইনাশক ছিটানোর সময় ধূমপান বা পানাহার থেকে বিরত থাকুন। কখনোই বাতাসের বিপরীতে স্প্রে করবেন না।বালাইনাশক শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন। মেয়াদোত্তীর্ণ বালাইনাশক ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন।
সমস্যাঃ কাটুই পোকা চারা গাছের গোড়া কেটে দেয়।ক্ষতির কারনঃ কাটুই পোকাব্যবস্থাপনাঃ প্রতি লিটার পানিতে ২ মিলি বজ্র ২.৫ ইসি মিশিয়ে বিকাল বেলা গাছের গোড়ায় স্প্রে করতে হবে।সতর্কতাঃ সকল বালাইনাশকই বিষ। তাই বালাইনাশক ব্যবহারের পূর্বে এবং সংরক্ষণের সময় প্রয়োজনীয় সতর্কতা অবলম্বন করুন। বালাইনাশক ছিটানোর সময় ধূমপান বা পানাহার থেকে বিরত থাকুন। কখনোই বাতাসের বিপরীতে স্প্রে করবেন না।বালাইনাশক শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন। মেয়াদোত্তীর্ণ বালাইনাশক ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন।
সমস্যাঃ চারা বা বাড়ন্ত গাছের পাতায় হলুদ ও গাঢ় সবুজ ছোপ ছোপ মোজাইক করা পাতা দেখা দেয়।ক্ষতির কারনঃ করলার ভাইরাসজনিত মোজাইক রোগব্যবস্থাপনাঃ ক্ষেত থেকে আক্রান্ত গাছ তুলে ফেলা। জাবপোকা ও সাদা মাছি এ রোগের বাহক, তাই এদের দমনের জন্য ইমিডাক্লোরোপ্রিড গ্রুপের কীটনাশক যেমনঃ এডমায়ার ১ মি.লি. / লি. হারে পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করা।সতর্কতাঃ সকল বালাইনাশকই বিষ। তাই বালাইনাশক ব্যবহারের পূর্বে এবং সংরক্ষণের সময় প্রয়োজনীয় সতর্কতা অবলম্বন করুন। বালাইনাশক ছিটানোর সময় ধূমপান বা পানাহার থেকে বিরত থাকুন। কখনোই বাতাসের বিপরীতে স্প্রে করবেন না।বালাইনাশক শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন। মেয়াদোত্তীর্ণ বালাইনাশক ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন।
সমস্যাঃ বয়স্ক পাতায় এ রোগ প্রথম দেখা যায়। আক্রান্ত পাতার গায়ে সাদা বা হলদে থেকে বাদামী রঙের দাগ দেখা যায়। ধীরে ধীরে অন্যান্য পাতায় ছড়িয়ে পড়ে।ক্ষতির কারনঃ ছত্রাকজনিত কারনে করলার ডাউনিমিলডিউ রোগব্যবস্থাপনাঃ ক্ষেত থেকে আক্রান্ত গাছ তুলে ফেলা। রোগমুক্ত বীজ বা চারা ব্যবহার করা। ম্যানকোজেব জাতীয় ছত্রাকনাশক (যেমনঃ রিডোমিল গোল্ড ২০ গ্রাম) ১০ লিটার পানিতে মিশিয়ে ১০-১২ দিন পর পর ২-৩ বার স্প্রে করতে যেতে পারে।সতর্কতাঃ সকল বালাইনাশকই বিষ। তাই বালাইনাশক ব্যবহারের পূর্বে এবং সংরক্ষণের সময় প্রয়োজনীয় সতর্কতা অবলম্বন করুন। বালাইনাশক ছিটানোর সময় ধূমপান বা পানাহার থেকে বিরত থাকুন। কখনোই বাতাসের বিপরীতে স্প্রে করবেন না।বালাইনাশক শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন। মেয়াদোত্তীর্ণ বালাইনাশক ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন।
সমস্যাঃ আক্রান্ত গাছ খর্বাকৃতি হয় । পাতার গায়ে টেউয়ের মত ভাজের সৃষ্টি হয়, কুঁচকে যায় । বয়স্ক পাতা পুরু ও মচমচে হয়ে যায় । অতিরিক্ত শাখা প্রশাখা বের হয় ও ফুল ফল ধারণ ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে ।
ক্ষতির কারনঃ করলার লিফ কার্ল রোগব্যবস্থাপনাঃ আক্রান্ত গাছ সংগ্রহ করে ধ্বংস করা। রোগমুক্ত গাছ থেকে বীজ সংগ্রহ করা। জাবপোকা ও সাদা মাছি এ রোগের বাহক, তাই এদের দমনের জন্য ইমিডাক্লোরোপ্রিড গ্রুপের কীটনাশক যেমনঃ এডমায়ার ১ মি.লি. / লি. হারে পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করা।সতর্কতাঃ সকল বালাইনাশকই বিষ। তাই বালাইনাশক ব্যবহারের পূর্বে এবং সংরক্ষণের সময় প্রয়োজনীয় সতর্কতা অবলম্বন করুন। বালাইনাশক ছিটানোর সময় ধূমপান বা পানাহার থেকে বিরত থাকুন। কখনোই বাতাসের বিপরীতে স্প্রে করবেন না।বালাইনাশক শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন। মেয়াদোত্তীর্ণ বালাইনাশক ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন।
সমস্যাঃ সাদামাছি করলার পাতার রস চুষেখায়, পাতা কুঁকড়ে যায়।ক্ষতির কারনঃ করলার সাদামাছিব্যবস্থাপনাঃ প্রতি লিটার পানিতে ০.৫০ মিলি ইমিক্সস্ট্রীম বা ০.৫০ গ্রাম রেনোভা মিশিয়ে ৭-১০ দিন পরপর স্প্রে করতে হবে।সতর্কতাঃ সকল বালাইনাশকই বিষ। তাই বালাইনাশক ব্যবহারের পূর্বে এবং সংরক্ষণের সময় প্রয়োজনীয় সতর্কতা অবলম্বন করুন। বালাইনাশক ছিটানোর সময় ধূমপান বা পানাহার থেকে বিরত থাকুন। কখনোই বাতাসের বিপরীতে স্প্রে করবেন না।বালাইনাশক শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন। মেয়াদোত্তীর্ণ বালাইনাশক ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন।
সমস্যাঃ ইপিলাকনা বিটল পাতার সবুজ অংশ খেয়ে পাতা ঝাঝরা করে ফেলে।ক্ষতির কারনঃ ইপিলাকনা বিটলব্যবস্থাপনাঃ প্রতি লিটরার পানিতে ১ গ্রাম জয়মেক মিশিয়ে স্প্রে করতে হবে।সতর্কতাঃ সকল বালাইনাশকই বিষ। তাই বালাইনাশক ব্যবহারের পূর্বে এবং সংরক্ষণের সময় প্রয়োজনীয় সতর্কতা অবলম্বন করুন। বালাইনাশক ছিটানোর সময় ধূমপান বা পানাহার থেকে বিরত থাকুন। কখনোই বাতাসের বিপরীতে স্প্রে করবেন না।বালাইনাশক শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন। মেয়াদোত্তীর্ণ বালাইনাশক ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন।
সমস্যাঃ করলার পাতার রস চুষেখায়, পাতা কুঁকড়ে যায়। তাছাড়া এই পোকা হলুদ মোজাইক ভাইরাস রোগ ছড়ায়।ক্ষতির কারনঃ জাব পোকাব্যবস্থাপনাঃ প্রতি লিটার পানিতে ০.৫০ মিলি ইমিক্সস্ট্রীম বা ০.৫০ গ্রাম রেনোভা মিশিয়ে ৭-১০ দিন পরপর স্প্রে করতে হবে।সতর্কতাঃ সকল বালাইনাশকই বিষ। তাই বালাইনাশক ব্যবহারের পূর্বে এবং সংরক্ষণের সময় প্রয়োজনীয় সতর্কতা অবলম্বন করুন। বালাইনাশক ছিটানোর সময় ধূমপান বা পানাহার থেকে বিরত থাকুন। কখনোই বাতাসের বিপরীতে স্প্রে করবেন না।বালাইনাশক শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন। মেয়াদোত্তীর্ণ বালাইনাশক ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন।
সমস্যাঃ জ্যাসিড পোকা করলার পাতার রস চুষেখায়, পাতা কুঁকড়ে যায়।ক্ষতির কারনঃ করলার জ্যাসিড পোকাব্যবস্থাপনাঃ প্রতি লিটার পানিতে ০.৫০ মিলি ইমিক্সস্ট্রীম বা ০.৫০ গ্রাম রেনোভা মিশিয়ে ৭-১০ দিন পরপর স্প্রে করতে হবে।সতর্কতাঃ সকল বালাইনাশকই বিষ। তাই বালাইনাশক ব্যবহারের পূর্বে এবং সংরক্ষণের সময় প্রয়োজনীয় সতর্কতা অবলম্বন করুন। বালাইনাশক ছিটানোর সময় ধূমপান বা পানাহার থেকে বিরত থাকুন। কখনোই বাতাসের বিপরীতে স্প্রে করবেন না।বালাইনাশক শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন। মেয়াদোত্তীর্ণ বালাইনাশক ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন।
সমস্যাঃ মাছিপোকা করলা ছিদ্র করে ডিম পাড়ে, পরে ডিম থেকে কীড়া বের হয়, ফল বেঁকে যায়।ক্ষতির কারনঃ করলার মাছি পোকাব্যবস্থাপনাঃ বিষটোপ বা ফেরোমনফাঁদ ব্যবহার করে মাছি পোকা দমন করা যায়।সতর্কতাঃ সকল বালাইনাশকই বিষ। তাই বালাইনাশক ব্যবহারের পূর্বে এবং সংরক্ষণের সময় প্রয়োজনীয় সতর্কতা অবলম্বন করুন। বালাইনাশক ছিটানোর সময় ধূমপান বা পানাহার থেকে বিরত থাকুন। কখনোই বাতাসের বিপরীতে স্প্রে করবেন না।বালাইনাশক শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন। মেয়াদোত্তীর্ণ বালাইনাশক ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন।
ফার্মসএন্ডফার্মার/২৯সেপ্টেম্বর২০