ফসলের যত্ন, ক্ষেতখামারের চারপাশে নজর রাখা, ঠিক সময়ে কীটনাশক প্রয়োগের সিদ্ধান্ত নেয়াসহ নানা কাজে অগ্রণী ভূমিকা রাখছে ড্রোন
ক্ষেতে অনুপ্রবেশকারী ঠেকাতেও কাজে লাগছে এটি। এভাবেই যুক্তরাজ্যের কৃষি ব্যবস্থায় ব্যবহৃত হচ্ছে সর্বাধুনিক এই প্রযুক্তি।
কৃষক কলিন রায়নার চাষাবাদ করেন প্রায় ৭০০ একর জমিতে। তার জমিতে কেউ মোটরসাইকেল চালাচ্ছেন, কেউ বেড়া কেটে দিচ্ছেন। এত বড় এলাকায় নজরদারি করতে তাই ড্রোন ব্যবহার শুরু করেন তিনি। বাসায় বসে ড্রোন উড়িয়ে দেন রায়নার।
চলে আসে মোটরসাইকেল চালকদের ছবি। এছাড়া বিস্তীর্ণ মাঠের বিভিন্ন অংশ ঘুরে ঘুরে ছবি তুলে পাঠায় ড্রোন। সেটা দেখে বোঝা যায়, কোন অংশে ফসলের কী অবস্থা। কোন অংশে কোন ধরনের কীটনাশক দিতে হবে। এছাড়া কৃষি কাজের জন্য তৈরি বিশেষ ড্রোনগুলোতে একটি ট্যাংকার দেয়া হয়।
ওই ট্যাংকে পানি থেকে শুরু করে কীটনাশক রাখা যায়, যা ফসলের মাঠে ছিটানো সম্ভব। জিপিএস প্রযুক্তি থাকায় কাজটিও অনেক সহজ।
ফলে ফলন বাড়ানোর পাশাপাশি স্বাস্থ্যকর ফসল উৎপাদনে কৃষককে কম বেগ পেতে হচ্ছে। সূত্র: ডিডব্লিউ।
ফার্মসঅ্যান্ডফার্মার২৪ডটকম/মোমিন