✓গোয়াল ঘরের রাজমিস্ত্রির বুদ্ধিতে ঘর বানালে। তাদের গতানুগতিক পরামর্শে গোয়ালঘর বানালে সারা বৎসর মালিক এবং গরু উভয়ই কষ্ট পাবে এবং পশুর স্বাস্থ্য ঘন ঘন খারাপ হবে।
✓বেখেয়ালি রাখাল- যার উপর খামারের আয় উন্নতি প্রায় ৫০ ভাগ নির্ভরশীল।
✓ অতিচালাক মালিক যিনি হরহামেশা যত্রতত্র পরামর্শ নিয়ে বারংবার সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করে।
✓বাজার থেকে অতি সস্তায় এবং অনির্ভরশীল বিক্রেতার কাছ থেকে খাদ্য উপকরণ সংগ্রহ করার প্রবণতা।
✓রান্নাকরা খাবার খাওয়ায়ে সস্তায় গরু পালন করে মুনাফা অর্জন করতে চাওয়া।
✓ কোনভাবে একবার খামারে ক্ষুরা (এফ.এম.ডি) রোগ দেখা দিলে।
✓কখনও পঁচাবাশি খাবার খাওয়ানোর ফলে পশুর বিষক্রিয়া/ডায়রিয়া দেখা দিলে।
✓ চিকিৎসক না হয়েও চিকিৎসক সেজে নিজের পশু নিজে চিকিৎসা করা কিম্বা কোন অনভিজ্ঞ হাঁতূড়ে চিকিৎসকের পরামর্শে খামার পরিচালনা করা এবং চিকিৎসা করান।
✓বাজার থেকে যখন তখন ইচ্ছামত যেকোন পশু ক্রয় করে সরাসরি খামারের অন্যান্য গরুর সাথে মিশিয়ে ফেলা (ইহার ফলে যেকোন ছোঁয়াচে রোগ যেকোন সময় খামারে প্রবেশ করে খামারকে ধ্বংস করে ফেলতে পারে)।
✓ পঁচা বাশি খাবার, ভাতের মাড়, বিয়ে বাড়ীর উচ্ছিষ্ট/বাশিভাত ইত্যাদি গবাদিপশুকে খাওয়ালে যে কোন সময় আকষ্মিকভাবে পশু বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে মারা যেতে পারে।
ফার্মসএন্ডফার্মার/২২ডিসেম্বর২০২০