১। পালন করা গাভীকে চাহিদা মোতাবেক খাদ্য প্রদান না করলে গাভীর গর্ভধারণ ক্ষমতাও আসতে আসতে কমে যায়। ফলে সময় পার হয়ে গেলেও অনেক সময় গাভী হিটে আসে না। এমন অবস্থায় গাভীকে হিটে আনার জন্য ওষুধ ও চিকিৎসকের পিছনে টাকা খরচ করতে হয়।
২। গাভীকে শরীরের চাহিদা অনুযায়ী খাদ্য প্রদান করা না হলে সেই গাভীটি দিন দিন শুকিয়ে যেতে থাকবে। ফলে গাভীর শরীরের ওজন কমে যাবে ও গাভীর শরীর দুর্বল হয়ে পড়বে।
৩। পরিমাণমতো সুষম খাদ্য প্রদান না করলে গাভী বাচ্চা প্রদান করলেও বাচ্চা ঠিকভাবে দুধ পায় না। ফলে গাভীর পাশাপাশি বাছুরও দুর্বল হয়ে পড়ে যা গাভীর উৎপাদনে বাঁধার সৃষ্টি করে থাকে। ফলে গাভীর মালিক সার্বিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
৪। প্রয়োজনীয় খাদ্য সরবরাহ না করলে গাভীর শরীরের শক্তি কমে যায়। ফলে গাভী বাচ্চা প্রসবের সময় নানা জটিলতার সম্মুখীন হয়ে থাকে।
৫। গাভীর শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ধীরে ধীরে কমে যাবে। আর এর ফলে গাভী সহজেই রোগের দ্বারা আক্রান্ত হবে ও গাভীর রোগ হলে তা দ্রুত সেরে উঠবে না।