১| খামারে ফুটবাথ তৈরি করতে হবে, যাতে করে বিভিন্ন লোক সহ খামারের কর্মীরা ফুটবাথ বা চৌবাচ্ছায় হাত পা ধৌত করে খামারে প্রবেশ করতে পারে। আর এই ফুটবাথ টবে জীবাণু মুক্ত করার মেডিসিন রাখতে হবে। যেমন ফিনাইল, পটাশের পানি রাখতে হবে। কেউ যাতে এই পানিতে বিশেষ করে পাঁ না ধুয়ে খামারে না ঢুকে পারে।
২| সম্ভব হলে খামারের জন্য আলাদা গামবুট রাখতে পারেন।
৩| খামারে যাতে অবাধে অন্য ব্যক্তি না ডুকতে পারে এই দিকে নজর রাখতে হবে।
৪| খামারের আশে পাশের পরিবেশ পরিস্কার পরিছন্ন রাখতে হবে।
৫| নতুন ক্রয়কৃত গরু মূল শেডে আনবেন না, ট্রায়েল শেডে রেখে পরে মূলশেডে আনুন। তার যদি না ব্যবস্তা থাকে, তাহলে অব্যশই জীবাণু মুক্ত করে পরে,মূল শেডে তুলুন।
৬| নিয়মিত খামারে জীবাণু নাশক স্প্র করুন।
৭| মাসে অন্তত ৪ বার ফ্লোড়ের পিচ্ছিল ভাব দূর করণের অভিজান চালান।
৮| নিয়মিত খাবারের চাড়ি পরিস্কার রাখুন, এবং খামারের ড্রান পরিস্কার পরিছন্ন রাখুন।
৯| রোগাক্রান্ত পশু, সুস্থ্য পশু থেকে দূরে সড়িয়ে ফেলতে হবে,এবং ঐ রোগাক্রান্ত পশুর দেখভাল করে অব্যশই সুস্থ্য পশুর কাছে আশার আগে নিজেকে জীবাণু মুক্ত হতে হবে।
১০| পশুর খাদ্যে যাতে পরিস্কার পরিছন্ন থাকে, এই দিকে খেয়াল রাখতে হবে।
বি:দ্র: খামারের ম্যানেজমেন্ট ত্রুটিগুলো বলা এখনো বাকি আছে। সব কিছু মিলিয়ে বয়ো সিকিউরিটি বা জৈব নিরাপত্তা ০%। এমন বেহাল অবস্তায় আমরা এখনো গবাদি পশু পালন করতে পারি তা আল্লাহ্ দরবারে শুকরিয়া।বায়ো সিকিউরিটি /জৈব নিরাপত্তা যদি শক্ত হাতে পরিচালনা করতে পারেন।
তাহলে ৯০% রোগ জীবাণু থেকে মুক্ত থাকবে পশু।
ফার্মসএন্ডফার্মার/২৬সেপ্টেম্বর২০