গত কয়েক বছর ধরে ফলন ভালো না হওয়ায় পিরোজপুরে কমছে তরমুজের আবাদ।
এ বছর তুলনামূলক কম জমিতে তরমুজ চাষ হলেও, ভালো ফলনের আশা করেছিলেন চাষীরা। তবে করোনা পরিস্থিতিতে আবারও বড় ধরণের ক্ষতির আশংকা করছেন তরমুজ চাষীরা।
ভোরবেলা তরমুজ ক্ষেতে ছুটে যান পিরোজপুর সদর উপজেলার চালিতাখালী গ্রামের তরমুজ চাষীরা। এরপর ঘন্টার পর ঘন্টা কষ্ট করে প্যাডেলচালিত পাম্প দিয়ে সেচ দেন তারা। ক্ষেতে শোভা পাওয়া পরিপক্ক তরমুজ দেখে আনন্দ হলেও বিক্রি নিয়ে সংশয় তাদের।
করোনা পরিস্থিতিতে দূর দূরান্ত থেকে পিরোজপুরে আসতে পারছেন না পাইকারী ক্রেতারা। এদিকে, সাপ্তাহিক ও দৈনিক হাটগুলোও বন্ধ। ঋণের টাকায় চাষ করা তরমুজ বিক্রি করতে না পারলে পথে বসার আশংকা চাষীদের।
সদর উপজেলার চালিতাখালী গ্রামে গত বছর ১০০ হেক্টর জমিতে তরমুজ চাষ হলেও ফলন খারাপ হওয়ায় এ বছর চাষ হয়েছে মাত্র ৩০ হেক্টর জমিতে।
ফার্মসএন্ডফার্মার/২৫এপ্রিল২০