- আধানিবিড় কিংবা উন্নত সনাতন পদ্ধতিতে চিংড়ি চাষ না করে গতানুগতিক পদ্ধতিতে চিংড়ি চাষ করা।
- উপকূলীয় এলাকায় সামুদ্রিক জোয়ার-ভাটা নির্ভর জীবাণুযুক্ত পানিতে চিংড়ি চাষ।
- চিংড়ি ঘেরের পানির অপ্রতুল গভীরতা।
- ঘেরের পানিকে জীবাণুমুক্ত না করা।
- চাষে জীবাণুমুক্ত পোনা ব্যবহার না করা।
- মানসম্পন্ন চিংড়ি খাদ্য ব্যবহার না করা।
- বায়ো-সিকিউরিটি-এর ব্যাবস্থা না করা।
- ঘেরে উপযুক্ত অবকাঠামো ও নিরাপত্তার অভাব।
১টি প্রকল্পের চাষ ব্যবস্থাপনা ও প্রাপ্ত ফলাফল:
- প্রকল্পের মোট আয়তন ৫.২৫ একর।
- চাষের চারটি পুকুরের জলায়তন ৩.৮৬ একর।
- পোন মজুদের ঘনত্ব (পিস/বর্গ মি.)
১। আধানিবিড়ঃ ১৬-১৮।
২। উন্নত সনাতনঃ ০৭।
- পোনা বাঁচার হার ৮৮%।
- চাষের সময়কাল১২০-১৩০ দিন।
- চিংড়ির গড় ওজন ৩৫ গ্রাম।
- দুটি ফসলে মোট উৎপাদন ১২,৬০০কেজি
বদ্ধ পুকুর উন্নত সনাতন ও আধানিবিড় পদ্ধতিতে বাগদা চিংড়ি চাষের এ সাফল্যের জন্য যেসব বিষয়গুলোর ওপর গুরুত্ব দেয়া হয়েছে, তার একটি সংক্ষিপ্ত বিবরণ উপস্থাপন করা হলো-
পুকুর প্রস্তুতকরণ:
- প্রতিটি পুকুর আয়তাকার এবং এক একরের মধ্যে।
- প্রথমে পুকুরের পানি সম্পূর্ণভাবে নিষ্কাশন এবং পুকুরের সঙ্গে সংযুক্ত সকল পানির প্রবেশ পথ ও নির্গমন পথ বন্ধ করা।
- তলা থেকে পাড়ের উপরিভাগ পর্যন্ত পুকুরের গভীরতা ৭ ফুট পর্যন্ত রাখা।
- পুকুরের তলার মাটি রোদে ফেটে না যাওয়া পর্যন্ত শুকানো।
- পুকুরের পাড়, তলা ও পাড়ের স্লোপ ভালভাবে ড্রেসিং করা। “এস এম মোরশেদ জাফর”
চলবে…..