দেশে চিংড়ি উৎপাদন বৃদ্ধিতে বর্তমান অন্তরায়সমূহ

1411

%e0%a6%9a%e0%a6%bf%e0%a6%82%e0%a7%9c%e0%a6%bf

  • আধানিবিড় কিংবা উন্নত সনাতন পদ্ধতিতে চিংড়ি চাষ না করে গতানুগতিক পদ্ধতিতে চিংড়ি চাষ করা।
  • উপকূলীয় এলাকায় সামুদ্রিক জোয়ার-ভাটা নির্ভর জীবাণুযুক্ত পানিতে চিংড়ি চাষ।
  • চিংড়ি ঘেরের পানির অপ্রতুল গভীরতা।
  • ঘেরের পানিকে জীবাণুমুক্ত না করা।
  • চাষে জীবাণুমুক্ত পোনা ব্যবহার না করা।
  • মানসম্পন্ন চিংড়ি খাদ্য ব্যবহার না করা।
  • বায়ো-সিকিউরিটি-এর ব্যাবস্থা না করা।
  • ঘেরে উপযুক্ত অবকাঠামো ও নিরাপত্তার অভাব।

১টি প্রকল্পের চাষ ব্যবস্থাপনা ও প্রাপ্ত ফলাফল:

  • প্রকল্পের মোট আয়তন ৫.২৫ একর।
  • চাষের চারটি পুকুরের জলায়তন ৩.৮৬ একর।
  • পোন মজুদের ঘনত্ব (পিস/বর্গ মি.)
    ১। আধানিবিড়ঃ ১৬-১৮।
    ২। উন্নত সনাতনঃ ০৭।
  • পোনা বাঁচার হার ৮৮%।
  • চাষের সময়কাল১২০-১৩০ দিন।
  • চিংড়ির গড় ওজন ৩৫ গ্রাম।
  • দুটি ফসলে মোট উৎপাদন ১২,৬০০কেজি

বদ্ধ পুকুর উন্নত সনাতন ও আধানিবিড় পদ্ধতিতে বাগদা চিংড়ি চাষের এ সাফল্যের জন্য যেসব বিষয়গুলোর ওপর গুরুত্ব দেয়া হয়েছে, তার একটি সংক্ষিপ্ত বিবরণ উপস্থাপন করা হলো-

পুকুর প্রস্তুতকরণ:

  • প্রতিটি পুকুর আয়তাকার এবং এক একরের মধ্যে।
  • প্রথমে পুকুরের পানি সম্পূর্ণভাবে নিষ্কাশন এবং পুকুরের সঙ্গে সংযুক্ত সকল পানির প্রবেশ পথ ও নির্গমন পথ বন্ধ করা।
  • তলা থেকে পাড়ের উপরিভাগ পর্যন্ত পুকুরের গভীরতা ৭ ফুট পর্যন্ত রাখা।
  • পুকুরের তলার মাটি রোদে ফেটে না যাওয়া পর্যন্ত শুকানো।
  • পুকুরের পাড়, তলা ও পাড়ের স্লোপ ভালভাবে ড্রেসিং করা। “এস এম মোরশেদ জাফর”

চলবে…..