পোলট্রি খামারকে লাভজনক পর্যায়ে রাখতে হলে খামারের অন্যান্য ব্যবস্থাপনার পাশাপাশি খাদ্য ব্যাবস্থাপনার প্রতি বিশেষ গুরত্বারোপ করতে হবে। কারণ পোলট্রি খামার ব্যবস্থাপানায় মোট খরচের প্রায় ৭০% খাদ্যে ব্যয় হয়। পোলট্রি খামারে সরবরাহকৃত খাদ্যের গুণগতমান সঠিক আছে কিনা ,সরবরাহকৃত খাদ্য মুরগি সঠিকভাবে খায় কিনা,উপযুক্ত সময়ে খাদ্য মুরগিকে সরবরাহ ওেয়া হয় কিনা,খামারে লালন-পালনকৃত মুরগিকে বয়স অনুযাযী নির্দিষ্ট সংখ্যক ও নির্দিষ্ট সাইজের খাদ্যের পাত্র সরবরাহ করা হয়েছে কিনা ,খাদ্যের পাত্র সমূহ যথাযথ জায়গায় নিয়মানুযায়ী স্থাপন করা হয়েছে কিনা ইত্যাদি বিষয়ে দক্ষতার সাথে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
খামারে খাদ্যের পাত্র ও খাদ্য সরবরাহ পদ্ধতি :
খামারে লালন-পালনকৃত মোরগ-মুরগি যাতে সঠিকভাবে খাদ্য গ্রহণ করতে পারে তার উপর বিশেষ খেয়াল রাখতে হবে। সরবরাহকৃত খাদ্যের পাত্রের সংখ্যা যদি প্রয়োজনের তুলনায় কম হয় কিংবা মোরগ-মুরগি দৈহিক উচ্চতার সাথে খাদ্যের পাত্রের উচ্চতার সাদৃশ্য না থাকে তবে মোরগ- মুরগির খাদ্য গ্রহণে ব্যাঘাত সৃষ্টি হবে এবং সরবরাহকৃত খাদ্যের অপচয় হবে। ফলশ্রুতিতে বাড়ন্ত মোরগ-মুরগি বাড়ন ব্যহত হবে ও ডিমপাড়া মুরগির ডিমের উৎপাদন ব্যহত হবে।
বাচ্চা মুরগির ব্রুডিং চলাকালিন সময়ে প্রথম কয়েকদিন হোভারের নিচে আলো বরাবর সাদা কাগজের উপর ও পাশাপাশি ছোট খাদ্যের পাত্রে /ফিডারে/আধাঁরে চিকম্যাশ খাদ্য সরবরাহ করতে হবে। বাচ্চামুরগি যখন ফিডারে খাওয়া শিখবে তখন সাদা কাগজের ব্যবহার বন্ধ করে দিতে হবে। পরবর্তীতে মোরগ-মুরগির দৈহিক উচ্চতার সাথে সংগতি রেখে খাদ্যের পাত্র সরবরাহ সাপেক্ষে নিয়মমাফিক দৈনিক ৩-৪ বার খাদ্য সরবরাহ করতে হবে। ঋতুভেদে মোরগ-মুরগির খাদ্য গ্রহণে আগ্রহে হের-ফের হতে পারে। গ্রীস্মকালীন সময়ে অর্থাৎ দিনের তাপমাত্রা কোন কারণে স্বাভাবিক তাপমাত্রার চেয়ে বেশি হলে খামারে পালিত মোরগ-মুরগির খাদ্য গ্রহণের পরিমান স্বাভাবিক মাত্রার চেয়ে কমে যাবে এবং পানি গ্রহণের মাত্রা তুলনামূলকভাবে বৃদ্ধি পাবে। তাই গরম কালে মেরাগ-মুরগি যাতে ঠিকভাবে খাদ্য গ্রহণ করতে পারে সেজন্য অপেক্ষাকৃত বেশি গরমের দিনে সকাল বেলায় এবং বিকেলে যখন রৌদ্রের তাপমাত্রা কমে আসে তখন পর্যাপ্ত পরিমানে খাদ্য সরবরাহ দিতে হবে। বেশি গরমের দিনে সকাল বেলায় মুরগিকে খাদ্য সরবরাহে দেরি হলে দিনের তাপমাত্রা বৃদ্ধির সাথে সাথে মেরগ–মুরগি বেশি পিপাসীত হবে । তখন মুরগি প্রয়োজনের তুলনায় বেশি পানি গ্রহণ করলে খাদ্য গ্রহণের মাত্রা কমে যাবে। এছাড়াও মুরগিকে খাদ্য সরবরাহের ক্ষেত্রে আকস্মিক কোন পরিবর্তন আনা যাবে না। যেমন – হঠাৎ করে এক কোম্পানী থেকে অন্য কোম্পানীর খাদ্য ,এক গ্রুপ থেকে অন্য গ্রুপের খাদ্য এবং নিজে খাদ্য মিশ্রণ করে খাওয়ালে এক কোম্পানীর প্রোটিন থেকে অন্য কোম্পানীর প্রোটিন। এধরণের পরিবর্তনে মুরগি ধকলে আক্রান্ত হবে এবং বাড়ন্ত মুরগির বাড়ন ব্যহত হবে ও ডিমপাড়া মরগির ডিমপাড়া কমে যাবে । এক কথায়,মুরগির খাদ্যে আকস্মিক কোন পরিবর্তন আনলেই মুরগির খাদ্য গ্রহণ কমে যাবে এবং মুরগি ডায়রিযায় আক্রান্ত হতে পারে।
মোরগ-মুরগির বয়স ও দৈহিক উচ্চতা অনুযায়ী খামারে বিভিন্ন মাপের ও সাইজের খাদ্যের পাত্র সরবরাহ করতে হবে। খামারে মোরগ-মুরগির সংখ্যানুপাতে যাতে খাদ্যের পাত্র সংখ্যা কম না হয় সেদিকে বিশেষ গুরুত্বারোপ করতে হবে। বর্তমানে বাজারে বিভিন্ন আকারের ও সাইজের খাদ্য ও পানির পাত্র পাওয়া যায়। মোরগ-মুরগির খাদ্য গ্রহণরে সুবিধার্থে বয়স অনুযায়ী খাদ্যের পাত্রের সংখ্যা পাত্রের সাইজের ক্ষেত্রে নিম্নের ছক অনুসরণ করা যেতে পারে –
ছক নং – ১
মোরগ-মুরগির বয়স (দিন/সপ্তাহ) খাদ্যের পাত্রের আকার/সাইজ প্রতি ১০০ টি মোরগ-মুরগির জন্য
০১-১৪ দিন ছোট গোল ফিডার/পাত্র ( ৭ ইঞ্চি ডায়ামিটার ) ৫ টি পাত্র
০১-১৪ দিন ছোট লম্বা ফিডার /পাত্র ১৪ ইঞ্চি দীর্ঘ্য ৪ টি পাত্র
১৫-৪২ দিন বা ততুর্দ্ধ বড় গোল ফিডার/পাত্র ১৪ ইঞ্চি ডায়ামিটার ৪ টি পাত্র
১৫-৪২ দিন বা ততুর্দ্ধ বড় লম্বা ফিডার ব/ পাত্র ৩৫ ইঞ্চি দীর্ঘ্য ৩ টি পাত্র
খামারের মোরগ-মুরগির খাদ্য গ্রহণের সুবিধার্থে বয়স অনুযায়ী প্রতিটি মোরগ-মুরগির জন্য খাদ্যের পাত্রের স্থান নিম্নের ছক অনুযায়ী বরাদ্দ করতে পারলে খামারে পালিত মোরগ-মুরগি আরো বেশি স্বাচ্ছন্দের সহিত খাদ্য গ্রহণ করতে পারবে।
ছক নং ২
মোরগ-মুরগির বয়স (দিন/সপ্তাহ) প্রতিটি মোরগ-মুরগির খাদ্যের পাত্রের জন্য বরাদ্দকৃত স্থান
১ দিন থেকে ১ সপ্তাহ পযর্ন্ত ২.৫ সে.মি যদি ব্রয়লার মুরগি হয়
১ সপ্তাহ থেকে ৪ সপ্তাহ পর্যন্ত ৩.৭৫ সে.মি ৪.৫ সে.মি
৪ সপ্তাহ থেকে ৮ সপ্তাহ পর্যন্ত ৪.৫ সে.মি ৭.৫ সে.মি
৮ সপ্তাহ থেকে ১২ সপ্তাহ পর্যন্ত ৭.৫ সে.মি ৯.০ সে.মি
১২ সপ্তাহ থেকে ১৮ সপ্তাহ পর্যন্ত ১১.০ সে.মি –
পূর্ণতা প্রাপ্ত হলে ১৪.৫ সে.মি –
খামারে খাদ্যের পাত্র/ফিডার স্থাপন পদ্ধতি :-
খামারে মোরগ-মুরগির বয়স,দৈহিক উচ্চতা ও সংখ্যানুযায়ী নির্দিস্ট মাপের ও নির্দিস্ট সংখ্যক খাদ্যের পাত্র সরবরাহের পাশাপাশি খাদ্যের পাত্র সমূহ যাতে অতি সহজেই খামারের মোরগ-মুরগি দেখতে পায় এমন আলোকতি স্থানে নির্দিস্ট দূরত্বে সারিবদ্ধভাবে স্থাপন করতে হবে। তবে খাদ্যের পাত্র কখনোই দেওয়ালের একবারে কাছাকাছি কিংবা ঘরের কোণে অন্ধকারযুক্ত স্থানে স্থাপন করা যাবে না।
ফিডার/খাদ্যের পাত্র এমন উচ্চতায় স্থাপন করতে হবে যাতে ফিডারের পাশে চারদিকে যে গার্ড থাকে তার উচ্চতা মোরগ-মুরগির যেন ঠিক পীঠ বরাবর হয়। ফিডার/খাদ্যের পাত্র বেশি উচ্চতায় হলে মোরগ-মুরগির খাদ্য গ্রহণে সমস্যা হবে। আবার ফিডারের উচ্চতা যদি মোরগ-মুরগির উচ্চতার চেয়ে কম হয় সেক্ষেত্রে মোরগ-মুরগি খাদ্য বেছে খাওয়ার সুযোগ পাবে এবং এতে খাদ্য নষ্ট হবে। খামারে লিটার ব্যবস্থাপনার সুবিধার্থে ফিডার/খাদ্যের পাত্র প্রতি সপ্তাহে ২-৩ দিন নড়াচড়া করতে হবে।
খাদ্যের অপচয় রোধে প্রয়োজনীয় করণীয় :–
খামারকে লাভজনক পর্যায়ে রাখতে হলে খাদ্যরে অপচয় রোধে পোলট্রি খামারিকে অধিকতর যত্নশীল হতে হবে। খামারে সরবরাহকৃত খাদ্যের অপচয় এড়ানোর লক্ষে্ খাদ্যের পাত্র খাদ্য দ্বারা কখনোই অর্ধেকের বেশি পূর্ণ করা যাবে না। অর্থাৎ খাদ্যের পাত্র পোলট্রি খাদ্য দ্বারা পাত্রের অর্ধেক অংশ পূরণ স্বাপেক্ষে দিনে ৩-৪ বার খাদ্য সরবরাহ করতে হবে। এতে খামারের মোরগ-মুরগির খাদ্য গ্রহণের ইচ্ছা বৃদ্ধি পাবে এবং খামারে খাদ্যের অপচয় বহুলাংশে রোধ হবে।
খাদ্যের পাত্র বিভিন্ন মাত্রায় পূর্ণ করে গবেষণায় নিম্নলিখিত ফলাফল পাওয়া গেছে –
১। খাদ্যের পাত্র যখন খাদ্য দ্বারা পাত্র সম্পূর্ণরূপে ভর্তি করা হয়েছে তখন ৩০% খাদ্য নষ্ট হয়েছে,
২। খাদ্যের পাত্র যখন খাদ্য দ্বারা পাত্রের ২/৩ অংশ পূর্ণ করা হয়েছে তখন ১০% খাদ্য নষ্ট হয়েছে,
৩। খাদ্যের পাত্র যখন খাদ্য দ্বারা পাত্রের ১/২ অংশ পূর্ণ করা হয়েছে তখন ৩% খাদ্য নষ্ট হয়েছে,
৪। খাদ্যের পাত্র যখন খাদ্য দ্বারা পাত্রের ১/৩ অংশ পূর্ণ করা হয়েছে তখন ১% খাদ্য নষ্ট হয়েছে।
পোলট্রি খাদ্য রক্ষণা-বেক্ষণ ও সংরক্ষণ পদ্ধতি :–
পোলট্রি খাদ্য রক্ষণা-বেক্ষণ পোলট্রি খামার মালিকদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। খাদ্যের গুণগত মান নিয়ন্ত্রনে রাখতে পারলে খামারের মোরগ-মুরগি সুস্থ থাকবে এবং উৎপাদন ত্বরান্বিত হবে ও দৈহিক বৃদ্ধি কাংখিত মাত্রায় আসবে। খাদ্যর গুণগতমান ঠিক রাখতে খামারিকে যথেষ্ঠ যত্নশীল হতে হবে।
যে সমস্ত পোলট্রি খামারি নিজস্ব ফিড মিলে খাদ্য তৈরি করে তাদেরকে অবশ্যই পরিপক্ক ভূট্টাদানা,গম সহ অন্যান্য খাদ্য উপকরণ সংগ্রহ পূর্বক উত্তমরূপে রৌদ্রে শুকিয়ে নিতে হবে। যে ঘরে কিংবা খাদ্য গোডাউনে খাদ্য উপকরণ সমূহ সংরক্ষণ করতে হবে সে ঘর বা গোডাউনের ফ্লোর এবং দেয়াল অবশ্যই কনক্রিট দ্বারা তৈরি হতে হবে এবং খাদ্য গোডাউনে প্রয়োজনীয় আলো ও বায়ু প্রবাহের ব্যবস্থা থাকতে হবে।
খাদ্য উপকরণের আর্দ্রতা সঠিক রাখার স্বার্থে খাদ্যের বস্তা খালি ফ্লোরে ফেলে রাখা কিংবা দেয়াল ঘেঁষে রাখা যাবে না। তাতে ফ্লোর কিংবা দেয়ালের আর্দ্রতা শুষে নিয়ে খাদ্যের আর্দ্রতা বৃদ্ধি পেয়ে খাদ্যে ছত্রাক বা ফাংগাস জন্মাতে পারে এবং এতে খাদ্যের গুণগতমান নষ্ট হবে। তাই পোলট্রি খাদ্যকে ফাংগাস বা ছত্রাক মুক্ত রাখতে হলে খাদ্যের বস্তা দেয়াল থেকে ১ ফুট দূরে এবং ফ্লোরে কাঠের তৈরি মাঁচা কিংবা শুকনো কাঠের তক্তা ১ ফুট উচু করে নিচে বাতাস চলাচলের জন্য ফাঁকা রেখে মাঁচা তৈরি করে সেখানে খাদ্যের বস্তা রাখতে হবে। খাদ্য গুদামে/গোডাউনে ইঁদুরের উপদ্রব কিংবা অন্য যে কোন বন্য পাখি অথবা গৃহপালিত কবুতর,মুরগির উপদ্রব যে কোন ভাবে রোধ করতে হবে। কারণ এগুলো অনেক সময় রোগ জীবাণুর বাহক হিসেবে কাজ করে। খাদ্যের গোডাউনে ইঁদুরের উৎপাত রোধে রাতে আলোর ব্যবস্থা করতে হবে।
আবার যে সকল পোলট্রি খামারি খাদ্য বিক্রেতার কাছ থেকে খাদ্যের বিভিন্ন উপকরণ সমূহ সংগ্রহ করে নিজ হাতে খাদ্য তৈরি করে মোরগ-মুরগিকে খাওয়ায় তাদেরকে প্রয়োজনে খাদ্যের বিভিন্ন উপকরণ সমূহ একত্রে মিশানোর পূর্বে পূণরায় রৌদ্রে শুকিয়ে নিতে হবে। কোন কারণবশতঃ যদি কোন খাদ্য উপকরণ কেকের মতো চাকা চাকা কিংবা জমাট বেঁধে যায় অথবা খাদ্যের গন্ধের মধ্যে কোন পরিবর্তন ঘটে সেক্ষেত্রে এধরণের খাদ্য মুরগিকে সরবরাহ থেকে বিরত থাকাই শ্রেয়। কারণ এজাতীয় খাবার মুরগি ঠিকভাবে খাবে না । কিন্তু জোর পূর্বক খাওয়ালে মুরগির নানাবিধ সমস্যা হতে পারে। খামারে মোরগ-মুরগির সংখ্যার উপর ভিত্তি করে প্রতিদিন খামারে ঠিক কি পরিমাণ খাদ্যের প্রয়োজন হয় তার উপর ভিত্তি করে মুরগির খাদ্য তৈরি করতে হবে। একদিনের মিশ্রণকৃত খাদ্য শুষ্ক মৌসুমে /শীতকালে ৫-৭ দিন এবং বর্ষাকালে ৩-৫ দিন পর্যন্ত সংরক্ষণ করা যেতে পারে। এর চেয়ে বেশিদিন খাদ্য সংরক্ষণ করলে খাদ্যের গুণগতমাণ নষ্ট হওয়ার পাশাপাশি খাদ্যে ফাংগাস বা ছত্রাক জন্মাতে পারে।
ডিমপাড়া মুরগির খাদ্য সরবরাহে বাড়তি কিছু করণীয়:–
ডিমপাড়া মুরগির খাদ্য সরবরাহের ক্ষেত্রে খামারিদেরকে বেশ দক্ষ হতে হবে। খাদ্যের বিভিন্ন উপকরণ সমূহ যাতে উত্তমরূপে মেশানো হয় এবং বিকাল বেলার সরবরাহকৃত খাদ্য যেন রাতের আলোকদান কর্মসুচি বন্ধ করার পূর্বে খাওয়া শেষ করে ফেলে সে বিষয়ে সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে। কারণ খাদ্য খাওয়া শেষ করতে না পারলে সারারাত ধরে পাত্রে জমে থাকা খাদ্যে ফাংগাস/ছত্রাক জন্মাবে। ছত্রাক/ফাংগাসযুক্ত খাবার খেয়ে মুরগি আফলাটক্সিকোসিস রোগে আক্রন্ত হবে এবং মুরগির রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা হ্রাস পাবে। এমতবস্থায় মুরগি নানা ধরণের রোগে আক্রন্ত হতে পারে।
লেয়ার মুরগির ডিমপাড়া চলাকালিন সময়ে বিকেল বেলার সরবরাহকৃত খাদ্যে বাড়তি ক্যালসিয়াম সরবরাহ করতে হবে।কারণ বাড়তি ক্যালসিয়াম মুরগির ডিমের খোঁসার গঠন,খোঁসার রং,খোঁসার পুরুত্ব ও খোঁসা শক্ত হতে সহায়ক ভূমিকা রাখে।
সূত্র: প্রাণি চিকিৎসা ডটকম
ফার্মসএন্ডফার্মার/১৪সেপ্টেম্বর২০