১। ব্রুডিং এ তাপমাত্রা কম বা বেশি হলে।তাপমাত্রা কম হলে নাভি শুকাবে না,ইনফেকশন হবে,ডানা ঝুলে পড়বে, বাচ্চা কুকাবে,ছোট বড় হবে,মৃত্যুহার বেড়ে যাবে ইত্যাদি। পক্ষান্তরে তাপমাত্রা বেশি হলে বাচ্চা পানিশূন্য হবে,দূর্বল হবে,প্যারালাইসিস হবে,হাপাবে,বড় হলে পেটে পানি আসবে ইত্যাদি।
২। খাদ্য পাত্র পানি পাত্র প্রয়োজনের তুলনায় কম বেশি হলে মুরগীর ওজন কম বেশি হবে। দূর্বলরা সবলের ধাক্কা সহ্য করতে পারবেনা ফলে তারা আরও দূর্বল হয়ে যাবে।
৩। না বুঝে ঔষধ ব্যবহার করলে বা বহু ঔষধ একত্রে মিশালে ঔষধের পাশ্বপ্রতিক্রিয়ায় মুরগী ক্ষতি গ্রস্ত হতে পারে। না বুঝে ঔষধ দেয়ার চেয়ে ঔষধ না দেয়া ভালো।শুধু বিশুদ্ধ পানি ব্যবহার করা ভালো।
৪। ভ্যাক্সিন প্রয়োগ এর ভুল হলে যে ভ্যাক্সিন এ ভুল করবেন ফার্মে ঐরোগ ই হবে।ভ্যাক্সিন চোখে দেয়া কার্যকরী। পানিতে মিশিয়ে ভ্যাক্সিন প্রয়োগ করলে নানা কারণে তা নষ্ট হতে পারে যা ভাইরাস জনিত রোগের কারণ হতে পারে।
৫।লিটার ব্যবস্থাপনা ত্রুটির কারনে – ভিজে গেলে, গ্যাস হলে। শ্বাসতন্ত্রের রোগ, এসাইটিস,অরুচি ইত্যাদি হতে পারে।মাচা পদ্ধতিতে মুরগী পালন করার ক্ষেত্রে এই সমস্যা অনেক টা কম।
এছাড়াও নানা কারণে ফার্মের অসুখ বিসুখ হয়ে থাকে।
ফার্মসএন্ডফার্মার/২৯সেপ্টেম্বর২০