পোল্ট্রি মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড-২০১৯ এর জন্য প্রতিবেদন আহ্বান

426

পোল্ট্রি-অ্যাওয়ার্ড

পোল্ট্রি ইস্যু নিয়ে কাজ করছেন এমন পেশাগত সাংবাদিক ও কলম সৈনিকদের কাজের স্বীকৃতি, মূল্যায়ন ও তাঁদের নিষ্ঠার প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে বাংলাদেশ পোল্ট্রি ইন্ডাস্ট্রিজ সেন্ট্রাল কাউন্সিল (বিপিআইসিসি), আসছে ডিসেম্বরে চতুর্থবারের মত “পোল্ট্রি মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড” প্রদান করতে যাচ্ছে।

আগ্রহীদের আগামী ১০ নভেম্বর ২০১৯ তারিখের মধ্যে প্রতিবেদনের কপি নিম্ন বর্ণিত ঠিকানায় সরাসরি কিংবা ডাকযোগে জমা দেয়ার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে।

পুরস্কার:

দৈনিক সংবাদপত্র (৪টি)

· প্রথম পুরস্কার: ৫০,০০০/-

·দ্বিতীয় পুরস্কার: ৪০,০০০/-

· তৃতীয় পুরস্কার: ৩০,০০০/-

·ঢাকার বাইরের সাংবাদপত্রে প্রকাশিত প্রতিবেদনের জন্য: ৩০,০০০/-

টিভি, রেডিও (৩টি)

প্রথম পুরস্কার: ৫০,০০০/-

দ্বিতীয় পুরস্কার: ৪০,০০০/-

তৃতীয় পুরস্কার: ৩০,০০০/-

বার্তা সংস্থা/অনলাইন (১টি)

একমাত্র পুরস্কার: ৩০,০০০/-

পোল্ট্রি ম্যাগাজিন (১টি)

একমাত্র ৩০,০০০/-

প্রাইজমানি ছাড়াও বিজয়ীদের মেডেল/ক্রেস্ট এবং সনদপত্র প্রদান করা হবে। প্রতিবেদনের প্রকাশ/প্রচার কাল : “১ ডিসেম্বর ২০১৮ থেকে ৯ নভেম্বর ২০১৯” পর্যন্ত।

শর্তাবলী : একজন প্রতিযোগী একাধিক প্রতিবেদন জমা দিতে পারবেন। প্রতিটি প্রতিবেদনের (ক) ১টি মূল কপি, (খ) প্রতিবেদকের এক কপি ছবি, (গ) প্রতিবেদনটি যে গণমাধ্যমে প্রকাশিত/প্রচারিত হয়েছে তার বার্তা প্রধান/ বার্তা সম্পাদক/প্রধান প্রতিবেদকের প্রত্যায়নপত্র জমা দিতে হবে। প্রতিবেদনটি যে গণমাধ্যমে প্রকাশিত/প্রচারিত হয়েছে তার নাম, প্রকাশ কাল, পৃষ্ঠা নম্বর, ওয়েব লিংক (যদি থাকে) উল্লেখ করতে হবে এবং টিভি রেডিও’র ক্ষেত্রে সিডি/ডিভিডি কপি জমা দিতে হবে। পোল্ট্রি ম্যাগাজিনের ক্ষেত্রে জমা দেয়া প্রতিবেদনটি বাই-লাইন স্টোরি হতে হবে। প্রতিবেদন বাছাই, যাচাই ও মূল্যায়নের ক্ষেত্রে বিচারক মন্ডলীর সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত বলে বিবেচিত হবে।

বিস্তারিত জানতে মো. সাজ্জাদ হোসেন, যোগাযোগ ও মিডিয়া উপদেষ্টা, বিপিআইসিসি, ফোন: ০১৯১১৩১৬৯৭৮ – এর সাথে যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে।

প্রতিবেদন পাঠানোর ঠিকানা

ইমেইল: [email protected]

বাংলাদেশ পোল্ট্রি ইন্ডাস্ট্রিজ সেন্ট্রাল কাউন্সিল (বিপিআইসিসি), মেগা ডেমিসিল, ফ্ল্যাট-বি ৬, প্লট-৯১, রোড-৪, ব্লক-বি, নিকেতন, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২

প্রতিবেদন মূল্যায়ন

প্রতিবেদন মূল্যায়নের ক্ষেত্রে যে বিষয়গুলোর প্রতি গুরুত্ব দেয়া হবে তা হলো:
সাংবাদিকতার মাপকাঠিতে প্রতিবেদনের বিষয়বস্তু, তথ্য-উপাত্ত, ভাষা, উপস্থাপনা ও বস্তুনিষ্ঠতা, প্রতিবেদনের ধরন (সাদামাটা, ব্যাখামূলক, নিগুঢ় প্রতিবেদন, অনুসন্ধানমূলক প্রতিবেদন), গ্রাফ-চার্ট-ছবির ব্যবহার ইত্যাদি
প্রতিবেদকের নিজউ সেন্স, বিষয়বস্তু সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা, দূরদৃষ্টি, ইত্যাদি

আরো যা দেখা হবে তা হলো –

প্রতিবেদনটি পোল্ট্রি শিল্পের উন্নয়নের পথে বিদ্যমান অন্তরায়সমূহ চিহ্নিতকরণ ও তা কার্যকরভাবে উপস্থাপনে কতটা সহায়ক হয়েছে;

পোল্ট্রি বিষয়ক নীতিমালার আধুনিকায়ন, পোল্ট্রিজাত পণ্যের মানোন্নয়ন, নিরাপদ ডিম ও মুরগির মাংস উৎপাদন, ভোক্তার অধিকার সংরক্ষণ, বিনিয়োগ ও রফতানি, ক্ষুদ্র ও তৃণমূল খামারিদের স্বার্থ সংরক্ষণ, পোল্ট্রি পণ্যের মূল্য ও বাজার ব্যবস্থার উন্নয়ন, রোগ-বালাই দমন/নিয়ন্ত্রণ, দেশীয় পোল্ট্রি শিল্পের স্বার্থ সংরক্ষণ; এবং পোল্ট্রি বিজ্ঞান, পোল্ট্রি ব্যবস্থাপনা, জীবনিরাপত্তা, সাপ্লাই চেইন, পোল্ট্রি শিল্পে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব এবং/অথবা অন্যান্য প্রাসঙ্গিক ইস্যুতে প্রতিবেদনটি কতটা সফল হয়েছে;

মুরগির ডিম ও মাংস কিংবা অন্যান্য পোল্ট্রি প্রোডাক্ট সম্পর্কিত ভুল/নেতিবাচক ধারণা সম্পর্কে পাঠক/দর্শক/শ্রোতার দৃষ্টি আকর্ষণে কিংবা বস্তুনিষ্ঠ ও ইতিবাচক তথ্য-উপাত্ত উপস্থাপনে কিংবা জনসচেতনতা তৈরিতে প্রতিবেদনটি কতটা সহায়ক/সফল হয়েছে;

পুষ্টি চাহিদা পূরণ, নারী ও শিশুস্বাস্থ্য, মেধার বিকাশ, কর্মসংস্থান সৃষ্টি, দারিদ্রতা দূরীকরণ, সরকারের গৃহীত উন্নয়ন লক্ষ্য বাস্তবায়ন কিংবা এস.ডি.জি’র লক্ষ্য অর্জনে এবং গ্রামীণ ও জাতীয় অর্থনীতিতে পোল্ট্রি শিল্পের অবদান তুলে ধরার ক্ষেত্রে প্রতিবেদনটি কতটা সফল হয়েছে; ইত্যাদি।

প্রতিবেদন বাছাই, যাচাই, মূল্যায়নের ক্ষেত্রে বিচারক মন্ডলীর সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত বলে বিবেচিত হবে।

ফার্মসঅ্যান্ডফার্মার২৪ডটকম/মোমিন