দিনাজপুর থেকে: দিনাজপুরের গাছে থোকা থোকা কমলার পর এবার ঝুলছে মিষ্টি আঙ্গুর। ব্যক্তিগত পর্যায়ে চাষ করে সফলতা এনেছেন দিনাজপুর শহরের আপেল মামুনের স্ত্রী দিনাজপুর সরকারি মহিলা কলেজের সহযোগী অধ্যাপক সাদীয়া সুলতানা।
গত ৩ বছর ধরে আঙ্গুর চাষ করে আসছেন। আঙ্গুরের গাছ দেখতে অনেকেই আসেন তার দিনাজপুর শহরের বাড়ি বালুবাড়ীতে। মাচার উপর লতা গাছের আঙ্গুর ঝুলে আছে। কেউ কেউ পরিকল্পনা করছেন এই আঙ্গুর চাষ বাণিজ্যিকভাবে করা যায় কি না।
এদিকে, ভৌগলিক কারণে হিমালয়ের পাদদেশে দিনাজপুরের অবস্থান হওয়ায় এ এলাকায় আঙ্গুর চাষের উজ্জ্বল সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচনের সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। এ আঙ্গুরে নেই কোন ফরমালিন, নেই কোন ঝুঁকি। তাই এ অঞ্চলের আঙ্গুর চাষও হতে পারে সর্বাধিক জনপ্রিয় এবং লাভজনক।
এ ব্যাপারে সাদীয়া সুলতানা জানান, আঙ্গুর গাছ রোপনের আগে গর্ত করে তাতে জৈব সার প্রয়োগ করি। তারপর গাছ রোপন করি। খরা মওসুমে একটু পানি দেই। আঙ্গুর গাছে গোবর সার ও পানি প্রয়োগ করার কারণে বাড়তি কোন সার দেওয়ার ও আলাদাভাবে পরিচর্যা করার প্রয়োজন হয়নি।
ফার্মসঅ্যান্ডফার্মার২৪ডটকম/ মোমিন