বাচ্চার ফোটার পর থেকে ধকলে থাকে এবং যত ধকল তত মরটা্লিটি।অসুস্থ,ডিহাইড্রেট ও ধকল বাচ্চা থেকে ভাল কিছু আসা করা যায়না।এদের এফ সি আর বেশি হয়।
শুধু বাচ্চা ভাল হলে হবেনা,ফারম ও পরিস্কার,জীবাণূমুক্ত হতে হবে যাতে বাচ্চা অসুস্থ না হয়।
ডাউন টাইম মেনে বাচ্চা তোলা উচিত মানে ফার্ম পরিস্কার করার ১৪দিন পর বাচ্চা তোলা উচিত।
জেনেটিক উন্নতির ফলে বাচ্চার গ্রোথ দ্রুত বৃদ্ধি পায় তাই তাদের ব্যব স্থাপনার দিকে বিশেষ নজর দিতে হবে।
এয়ার কোয়ালিটিঃ
বাচ্চা পরিবহণে বক্স ও ট্রেতে থাকার কারণে ধকলে থাকে।বায়ুতে যদি বেশি এমোনিয়া ও কার্বন ডাইক্সাইড
থাকে তাহলে অতিরিক্ত ইরিন্টের কারণে বাচ্চা ডিপ্রেশ,ডিহাইড্রেট,ইমাশিয়েশন এবং পরে মারা যায়।
ভেন্টিলেশন ভাল না হলে কার্বন মনোক্সাইড বেড়ে যায় এবং টক্সিসিটি শো করে।
বাতাস হতে হবে ফ্রেশ,গরম।
তাপমাত্রাঃ
ব্রয়লার তার জীবণের ১/৩ভাগ মানে প্রায়১০ দিন নিজের তাপ নিয়ন্ত্রণ করতে পারেনা।ক্লাইমেটিক কন্ডিশন ও লোকাল জিওলজি অনুযাইয়ী ১ম ২৪ ঘ ন্টায় ৩৩ডিগ্রী সেন্টিগ্রেট(লিটার থেকে ১ইঞ্চি উপরের তাপ) রাখা উচিত।
তাপমাত্রা কম হলে ওজন কম হবে,এফ সি আর বেড়ে যাবে ৮% বাচ্চা মারা যেতে পারে তার মধ্যে ৫% হবে এসাইটিসের জন্য।
পানিঃবাচ্চার জন্য বুশুদ্ধ,গরম পানি দেয়া উচিত।হ্যাচ হবার ৮ ঘ ন্টা পর বাচ্চার পানি দেয়া উচিত।দেরিতে দিলে ডিহাইড্রেট হবে, বাচ্চার ওজন কম হবে।নোংড়া পানি দিলে বাচ্চার ডায়রিয়া হবে ,ডিহাইড্রেট হবে ,মারা যাবে।
১মে বাচ্চাকে গুড় বা চিনির পানি সাথে ভিটামিন দেয়া উচিত,চিনির পানি খাবার থেকে বাচ্চা কে প্ররোচিত করে , ইন্টেস্টাইন এর লাইনিং ক্লিয়ার করে।
বাচ্চা যদি দূর থেকে আসে তবে ২-৩ ঘ ন্টা পানি পান করার পর খাবার দিতে হবে।
বাচ্চার ওজনের ৮৫% পানি,যদি ১০% পানি কমে যায় তাহলে কালিং বাচ্চা হয়ে যায়।আর যদি ২০ % পানি কমে যায় তাহলে বাচ্চা মারা যায়।
লিটারঃ
লিটার যদি ভাল না হয় তাহল পেপারের উপর ১-২দিন বাচ্চা ছাড়া হয় কারণ লিটার থেকে বাচ্চা জীবাণূ দ্বারা আক্রান্ত হতে পারে।এই সময় বাচ্চা র ইমোনিটি খারাপ থাকে।লিটার শুকনা হতে হবে কারণ লিটার যদি ভেজা বা আর্দ্র বেশি হয় তাহলে বাচ্চা পা দিয়ে তাপ হারায়।