১। রসুন অন্ত্রের ভিতরকার ভিলাই গুলোর দৈর্ঘ্য ১.৫ গুন বৃদ্ধি করে ফলে খাদ্যের শোষনহার বাড়ে এবং খাদ্য রূপান্তর হার কমে, অর্থাৎ মুরগী কম খেয়ে বেশী ওজন দেয়।
২। রাণীক্ষেত রোগের টাইটার বাড়ায়।
৩। নিয়মিত সেবন করলে লিটারে পোকা হয় না।
৪। এতে ১৮ টি এ্যমাইনো এসিড, ৮ ধরনের ফ্যাটি এসিড, ১০ ধরনের মিনারেল, ২ ধরনের ভোলাটাইল তৈল আছে।
৫। এটি ব্রুডার নিউমোনিয়ার চিকিৎসায় দারুণ কার্যকরী।
৬। মুরগীর ঠান্ডা জনিত ধকল কমাতে সহায়তা করে।
৭। খামারে দুর্গন্ধ কমাতে সাহায্য করে।
৮। মুরগীর রুচি বৃদ্ধি করে।
৯। এন্টিসেপটিক হিসেবে ক্ষতস্থানে লাগানো যায় এবং স্কেলি লেগ মাইটের ক্ষেত্রে পায়ে লাগালে দারুণ উপকার পাওয়া যায়
ব্যবহারবিধি:-
১ গ্রাম রসুনের রস ১ লিটার পানিতে খাওয়াতে হবে। ভ্যাকসিনের দিন কোন প্রকার ঔষধ ব্যবহার না করা উত্তম
ফার্মসএন্ডফার্মার/১৩ফেব্রুয়ারি২০২১