ইহা সকল বয়সের মোরগ-মুরগির ভাইরাস জনিত একটি সংক্রামক রোগ।
লক্ষণঃ এ রোগে আক্রান্ত মোরগ মুরগির ঝুটি, কানের লতি, চোখ, ঠোঁট ও মুখের ভিতর গুটি বা ফোসকা দেখা যায়।
সাধারণতঃ শরীরের পালকহীন স্থানেই এসকল গুটি বেশী হয়। বয়স্ক মুরগির চেয়ে বাচ্চা বেশী আক্রান্ত হয় এবং এ রোগে মুরগির বাচ্চার মৃত্যুর হার বেশী। মুরগির ডিম উৎপাদন হ্রাস পায়।
করণীয়: প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ পটাশ বা ফিটকিরির পানিতে তুলা ভিজিয়ে ক্ষতস্থান পরিস্কার করে দিতে হবে। জীবাণুনাশক ঔষধ দিয়ে বাসস্থান ও ব্যবহার্য দ্রবাদি পরিস্কার করতে হবে। প্রতিষেধক টিকা দিতে হবে।
চিকিৎসাঃ এ রোগের কার্যকরী কোন চিকিৎসা নাই। তবে দ্বিতীয় পর্যায়ের সংক্রমন রোধে এন্টিবায়োটিক ব্যবহার করা যেতে পারে।
সূত্র: ই-প্রাণিসম্পদ
ফার্মসএন্ডফার্মার/০৪আগস্ট ২০২২