১।কক্সিঃ কক্সি হবার ৫-৭দিন পর কিছু কিছু মুরগি শুকিয়ে মারা যায়,পা দূর্বল হয়ে যায় কারণ অন্ত্রে খত হব্র কারণে ভিটামিন মিনারেলসর এর ডাইজেশন ও এব্জরশন হয় না/কমে যায়। তাছাড়া সিকামে রক্ত,ডেব্রিস ও মুকাস মিলে শক্ত কুন্ডলী পাকিয়ে সিকামে জমা হয় যার ফলে ফিসিস বের হতে পারে এতে কিছু মুরগি মারা যায়।
চিকিৎসাঃ
ভিটামিন সি
এডিই
এঞ্জাইম
প্রবায়োটিক
ভিনেগার
ম্যাগভেট প্লাস ১০মিলি/লি
২।করাইজা: করাইজা ভাল হবার পর কিছু মুরগি ইক্লাই আক্রান্ত হয়ে শূকিয়ে মারা যেতে পারে ।যদি এন্টিবায়োটিক ব্যবহার না করা হয় তাহলে এমন সম্বাবনা বেশি থাকে।
৩।রানিক্ষেত: রানিক্ষেত হবার পর কিছু কিছু সময় ক্রনিক প্যারালাইসি হয়। মেরেক্সের মত মনে হয়। ক্লোন টিকা দিয়ে কিল্ড টিকা দিতে হবে।
৪।ঠোটাকাটা: ঠোটাকাটার পর কিছু মুরগি অতিরিক্ত ব্লিডিং এর কারণে কিছু মুরগি মারা যেতে পারে।তাছাড়া বেশি কাটার কারণে অতিরিক্ত স্টেস পড়ে এবং খেতে না পেরে মারা যায়।
চিকিৎসা: সঠিকভাবে দক্ষ লোক দিয়ে কাটাতে হবে
প্রবায়োটিক: লাইসোভিট/বিটামিউন/নিউট্রল্যাক, এমানো এসিড(ইয়াম,ভাইজেস্ট)
৫।খাচায় উঠানো
বাচ্চা যদি ১০ সপ্তাহের আগে বা ৭০০ গ্রাম কম ওজনের মুরগি খাচায় উঠানো হয় বা খাবার ও পানির লাইন যদি মুরগি বরাবর না হয় তাহলে মুরগি না খেয়ে মারা যায়।
চিকিৎসা: ১০ সপ্তাহে বা ৭৫০ গ্রামে বেশি ওজনের মুরগি তুলতে হবে,তাছাড়া বাচ্চা তুলার পর খাবার ও পানির লাইন ঠিক করতে হবে,
৬।এ আই: কিছু কিছু সময় দেখা যায় এ আই হবার পর প্যারলাইস হবার সম্বাবনা থাকে।
৭। টাইফয়েড: এই ডিজিজ ভাল হবার পর ও কিছু আক্রান্ত মুরগি কিছুদিন মারা যেতে পারে।
৮।আই বি ডি: আই বি ডি হলে পরে ইক্লাই,আই বি এইচ,ভ্যাক্সিন ফেইলর হতে পারে।
৯।ব্রুড্রার নিউমোনিয়া: এটা হবার পর এসাইটিস হবার সম্বাবনা থাকে।
১০।পক্স: পক্স হলে মুখের ভিতর ঘা হয়ে না খেয়ে কিছু মুরগি শুকিয়ে মারা যায়।
১১।এন্টারাইটিস: এন্টারাইটিস হলেও মুরগি শুকিয়ে মারা যেতেপারে।