ফরিদপুর সংবাদদাতা : জেলার কুমড়াজাতীয় ফল লালমি বাঙ্গির ভালো ফলন পাওয়া গেছে। রোজা উপলক্ষে দেশব্যাপী এর চাহিদাও ব্যাপক।
ফরিদপুর সদর উপজেলার আমিরাবাদ, ডেউখালি, শৈলডুবি, কাটাখালি, মোটকচর, আকটেরচর, চরচাদপুর এলাকার কৃষক লালমি বাঙ্গির চাষ করেন। প্রতি বছর রোজার মাস শুরুর ৪৫ থেকে ৫০ দিন আগেই রোপণ করা হয় চারা। রোজার শুরুতেই ফলন আসে। পুরো রোজার মাসজুড়েই কৃষক লালমি বাঙ্গি সরবরাহ করেন বাজারে।
সার, সেচ, শ্রমিক মিলিয়ে বিঘায় কৃষকের খরচ হয় ১৫ হাজার টাকা। ৪০/৫০ দিনে বাঙ্গি বিক্রি করে কৃষক ঘরে তোলেন ৫০ হাজার টাকা।
অন্যান্য অঞ্চলের পাইকার এসে লালমি কিনে ঢাকা, যশোর, ফরিদপুর, খুলনাসহ বিভিন্ন অঞ্চলে নিয়ে বিক্রি করছেন। তবে ঈদকে সামনে রেখে প্রায় তিনগুন বেশি পরিবহন খরচ গুণতে হচ্ছে তাদের।
জেলায় এ বছর খরিপ-১ মৌসুমে কুমড়া জাতীয় ফসল লালমি বাঙ্গির চাষ হয়েছে ছয়শ’ ৪০ হেক্টর জমিতে।
ফার্মসঅ্যান্ডফার্মার২৪ডটকম/মোমিন