১। শীতের সময়ে মুরগির খামারের চারদিকে পর্দার ব্যবস্থা করে দিতে হবে, যাতে তীব্র শীতে খামারের মুরগির তেমন সমস্যাতে না পড়তে হয়। পর্দা না দিলে ঠাণ্ডা বাতাসে মুরগি রোগে আক্রান্ত হতে পারে। খেয়াল রাখতে হবে যাতে ভ্যান্টিলেশন ব্যবস্থা ঠিক থাকে।
২। মুরগির খামারে শেডের ভেতর বাঁশ ২ ফুট উপরে আড়াআড়ি করে দিতে পারলে ভালো হবে। এতে খামারের মোরগ-মুরগি রাতে বাঁশের উপরে উঠে ঘুমাবে।
৩। মুরগিগুলোকে উৎপাদনক্ষম রাখতে খাচায় বা শেডে হিটিং বাল্ব লাগাতে হবে। এতে ঠাণ্ডার সময়েও মুরগির শরীরের তাপমাত্রা ঠিক থাকবে। এজন্য ভাল হয় ৬০ থেকে ১০০ ওয়াট এর বাল্ব ব্যবহার করা। এতে আলো ও তাপ দুটোই পাওয়া যাবে।
৪। যদি হাতে বানানো খাদ্য খাওয়ানো হয় তাহলে তেল, খৈল, শুটকি বাড়িয়ে দিতে হবে এবং তা কমপক্ষে ১৫% বাড়াতে হবে।
৫। শীতের সময় মুরগির বাচ্চার বাড়তি যত্ন নিতে হবে। ব্রুডিং অন্য সময়ের থেকে ৭ থেকে ১০ দিন বাড়িয়ে দিতে হবে।
ফার্মসএন্ডফার্মার/ ১২ জানুয়ারি ২০২২