শীতে মুরগীর জন্য আলাদা করে যত্ম নিতে হয়। যারা নতুন খামার করেছেন হয়তো অনেকেই জানেন না। চলুন বিস্তারিত জেনে আসি।
মোরগ-মুরগীকে একটি এন্টিবায়োটিক কোর্স করাই দেন।
এমোক্সোসিলিন+কলিস্টিন+টাইলোসিন ২৪ ঘন্টা ১মি গ্রা/১লিটার পানি, ৪ ঘন্টা পর পর পানি পরিবর্তন করতে হবে।
যদি মুক্ত অবস্থায় পালন করেন তাহলে,মোরগ মুরগী কে সকালে কুয়াশা থাকলে দেরি করে ছারবেন।
শীতের দিনে রাত অনেক বড় তাই ডিমের প্রডাকশন ঠিক রাখতে খাচায়/শেডে/খোপে লাইট লাগাতে হবে।
ভাল হয় ৬০/১০০ ওয়াট এর লাইট ব্যবহার করা, তাতে আলো এবং তাপ দুইটাই পাবেন।
এনার্জি সেভিং অথবা এল ই ডি লাইট ব্যবহার না করা।
শীতের শুরুতেই কৃমি নাশক দিয়ে দিতে হবে। তাতে মুরগী ডিম এবং ডিমের পরে ভাসায় বসালেও তার ওজন হারাবে না।
মোরগের ওজন বাড়বে।
ডক্সিসাইক্লিন জাতিয় ওষুধ ছোট প্যাকেট এনে রাখেন ঠান্ডার আলামত দেখলেই ১ মি গ্রা/১ লিটার দিবেন।
অনেক ঠান্ডায় অবশ্যই খামারে পর্দার ব্যবস্থা করতে হবে।
সকালে অবশ্যই পর্দা ঊঠায়ে দিতে হবে।
বাচ্চার যত্ন নেন, শীতের পরে তার ফলাফল হাতেনাতে পাবেন। ব্রুডিং অন্য সময়ের থেকে ৭/১০ দিন বাড়াতে হবে।
এ ডি ই দেবেন ১৫ দিনে ২৪ ঘন্টা।
ডিম দেওয়া মুরগী কে ভিটামিন ই দেবেন,১৫ দিনে ২৪ ঘন্টা।
খামারের শেডের ভেতর বাশ ২/৩ ফুট উপরে আরাআরি লাগায়ে দেবেন, মোরগ মুরগী রাতে বাশে উপরে উঠে ঘুমাবে।
যদি হাতে বানানো খাবার খাওয়ান,#তাহলে তেল/খৈল/শুটকি বাড়ায়ে দিতে হবে, কমপক্ষে ১৫% বাড়াতে হবে।
ফার্মসএন্ডফার্মার/২৬জানু২০২০