বাকিতে না পালন করলে খাবার,বাচ্চা,মেডিসিনে মাসে ১৩হাজার টাকা সেভ হবে(প্রতি বস্তায় ২০০-২৫০টাকা বেশি নেয়,মেডিসিনে প্রায় ১০০০-২০০০টাক,বাচ্চা ও মুরগি বিক্রিতে ১০০০-২০০০টাক।
সেডটা(দিক,উচ্চতা,টিনের বাড়তি অংশ, যদি ঠিক মত বানায়,পর্দার ধরণ,ফ্লোর,পাত্রের উচ্চতা,ভ্যাক্সিন সিডিউল ও লিটা্রের উচ্চতা ও ধরন(তুষ,কাঠের গুড়ি,দৈনিক কাজের সিডিউল) যদি ঠিক থাকে তাহলে
মেডিসিন খরচ খামারীরা মাসে হাজারে ১০-১৫ হাজার খরচ সেটা আমরা ৪-৭ হাজারে নিয়ে আসতে পারি।
ওজন বেশি আসবে।প্রতি মুরগিতে ১০০ গ্রাম ওজন বেশি হলে হাজারে ১০০কেজি (১০০ টাকা কেজি হলেও ১০হাজার টাকা।মিনিমাল ৫ হাজার হবে যদি ৫০গ্রাম বেশি ওজন আসে)
তাছাড়া নিজে পালন করলে ১০হাজার টাকা কম লাগবে।
সেডের আশ পাশে বা অন্য কোথাও সজিনা,নীম,আদা,মরিচ,তেজপাতা,রসুন,কালিজিরা,বিভিন সিজনাল শাক সব্জি(লালশাক,পালংশাক,ডাটা শাক,ধনিয়াপাতা,কলমিশাক,ফুলকপি,বাধাকপি,পাটশাক,পুইশাক,মূলা শাক,পেপে পাতা,পেপে,লেবু)
এগুলো মুরগি দিলে রোগ ব্যাধি কম হবে,খাবার কিছুটা কম লাগে,তাছাড়া এগুলো দিয়ে চিকিৎসা করা যায়।মেডিসিন খরচ কম লাগে।
এর মাধ্যমে ১০০০-২০০০টাকা খরচ কম লাগবে
যদি নিজে ডাক্তারের মাধ্যমে নিযে ফিড বানাতে পারেন তাহলে প্রতি বস্তায় ৩০০-৪৫০টাকা কম লাগবে মানে প্রায় ১৫০০০টাকা খরচ কমে যাবে।
তাহলে দেখা যাচ্ছে আমাদের হাতে প্রায় ৩০হাজার টাকা আছে যা আমরা বেশি লাভ করতে পারি।
এমন কি বিক্রির আগেই ১৫ হাজার লাভ করতে পারি( যদি নগদ পালি ১০হাজার+মেডিসিন খরচ কম ৫হাজারঃ১৫হাজার)
একজন ভাল ডাক্তার দ্বারা পরিচালনা ও চিকিৎসা করলে মুরগি থাকবে,মেডিসিন কম লাগবে,মর্টালিটি কম হবে।
ফার্ম করার আগে খামারী যদি অনলাইনে বাসায় বসে ট্রেনিং নিয়ে ফার্ম করে তাহলে অনেক ভাল করবে।
ট্রেনিং এর জন্য পোল্ট্রি খামারী ট্রেনিং গ্রুপে জয়েন করা যাবে যেখান থেকে ট্রেনিং এর পাশাপাশি পরামর্শ,চিকিতসা পাবে।
ভর্তি ফি ৭০০টাকা।
নোটঃমুরগি ও ডিমের দামের উপর আমাদের হাত নাই কিন্তু উপরের বিষয়গুলোতে আমাদের হাত আছে।
শুধু দেখে শুনে ভাল কোয়ালিটির আইটেম ব্যবস্থা করলেই হবে।
ফিড ফর্মুলা আমি দিবো যদি কারো লাগে যোগাযোগ করবেন।তাছাড়া ট্রেনিং এর জন্য ০১৭১৭৩০০৭০৬।
লেয়ার,ব্রয়লার,সোনালী,কোয়েেলের ফিড ফর্মুলার জন্য যোগাযোগ করতে পারেন।প্রতিটি ফর্মুলার জন্য ৫০০টাকা
স্টাস্টার ৫০০টাকা।গ্রোয়ার ৫০০টাকা।
ফার্মসএন্ডফার্মার/২৪নভেম্বর২০২০