কিভাবে এন্টিবায়োটিকের ব্যবহার কমানো যায়ঃ
১।অন্য ফার্ম থেকে দূরে করতে হবে
আক্রান্ত ফার্ম থেকে দূরে করতে হবে যাতে জীবাণুর সংস্পশে আসার সম্বাবনা কম থাকে।
মেইন রাস্তা থেকে ৩০০ফুট দূরে করতে হবে
২।ক্লিনিং,ডিসইনফেকশন এবং ডাউন টাইম
ভালভাবে ফার্ম পরিস্কার করলে ৮০% জীবাণু কমে যায়।
মুরগি বিক্রির পর ড্রাই ক্লিনিং করে লিটার,ডাস্ট,ডার্ট সরিয়ে ফেলতে হবে।
তারপর পানি ও জীবাণূনাশক দিয়ে ছাদ,ওয়াল,ফ্লোর ও ইকোইমেন্ট পরিস্কার করতে হবে।
জীবাণুনাশক দিয়ে পরিস্কার করে ১৪-২১দিন রেস্টে রাখতে হবে।
৩।অল ইন আল আউট
একই বয়সের মুরগি অসুস্থ কম হয় কারণ বয়সের সাথে ডিজিজের সম্পর্ক আছে।বাচ্চা মুরগি বয়স্ক মুরগি থেকে আক্রান্ত হয়।
৪।বাচ্চার কোয়ালিটি এবং ম্যাটার্নাল এন্টিবডি
ব্রিডারে যদি সব ভ্যাক্সিন ভাল করে দেয়া থাকে তাহলে বাচ্চাতে এন্টিবডি আসবে এবং রোগ গুলো থেকে মুক্ত থাকা যায়।
৫।বায়োসিকিউরিটি
ইদুর,বন্য পাখি।পোকামাকড় থেকে ফার্ম কে মুক্ত রাখতে হবে
৬।নিউট্রিশন
খাবার ও পানি যাতে ভাল হয়
৭।ভাল ব্যবস্থাপনা
লিটার
পর্দা
বডি ওয়েট
কালিং,অসুস্থ মুরগি কালিং করতে হবে
সিজনাল ব্যবস্থাপনা
৮।ডিজিজ সারভেলেন্স
খাবার ওপানি ঠিক আছে কিনা,ভেন্টিলেশন ঠিক আছে কিনা
৯।ভ্যাক্সিনেশন
সঠিক বয়সে,সঠিক স্ট্রেইনের দক্ষ লোক দিয়ে ভ্যাক্সিন করলে সমস্যা হবে না।
১০।এনিম্যাল ওয়েলফেয়ার
মুরগিকে উপযুক্ত পরিবেশ,পরিস্কার খাবার,হাউজিং।সব ধরণের ধকল থেকে মুক্ত রাখতে হবে।
ফার্মসএন্ডফার্মার/২৪ফেব্রুয়ারি২০২১