প্রচলিত পদ্ধতিতে ধান থেকে ভাত পর্যন্ত পৌছতে ১৪ ভাগই অপচয়

311

চাল

বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বাকৃবি) ‘সাসটেইনেবল এগ্রিকালচার মেকানাইজেশন অ্যান্ড পোস্ট হারভেস্টে প্রাকটিস ইন বাংলাদেশের’ বার্ষিক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বুধবার অ্যাপ্রোপ্রিয়েট স্কেল ম্যাকানাইজেশন ইনোভেশন হাব, বাংলাদেশ, পোস্ট হারভেস্ট লস রিডাকশন ইনোভেশন ল্যাব বাংলাদেশ ফেজ (২) এবং বাকৃবির কৃষি শক্তি ও যন্ত্র বিভাগ যৌথভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের সৈয়দ নজরুল ইসলাম সম্মেলন কক্ষে ওই কর্মশালার আয়োজন করা হয়।

কর্মশালায় কৃষি প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. নুরুল হকের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- বাকৃবি অ্যামেরিটাস অধ্যাপক ড. এম এ সাত্তার মন্ডল। অনুষ্ঠানে প্রধান পৃষ্ঠপোষক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাকৃবির উপাচার্য অধ্যাপক ড. লুৎফুল হাসান।

বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন এসিআই মটরস এর এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর সুব্রত রঞ্জন দাস। পরে একটি টেকনিক্যাল সেশনের আয়োজন করা হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন বাকৃবির অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের খন্ডকালীন অধ্যাপক ড. বি কে বালা।

কৃষি শক্তি ও যন্ত্র বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. মঞ্জুরুল আলম কর্মশালায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন।

তিনি বলেন, প্রচলিত পদ্ধতিতে ধানকে চাল এবং চালকে ভাত করে খাবার টেবিলে পৌঁছাতে ১৪ ভাগই অপচয় হয়। জাপানে এ অপচয় ৬ ভাগেরও কম। একই সঙ্গে প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় ধান শুকাতে প্রচুর দুর্ভোগও পোহাতে হয়। এ অবস্থা থেকে পরিত্রাণের জন্য বিএইউ-এসটিআর ড্রায়ার (ধান শুকানো যন্ত্র) উদ্ভাবন করা হয়েছে।

এ সময় আলোচক হিসাবে উপস্থিত ছিলেন- বাকৃবির কৃষি শক্তি ও যন্ত্র বিভাগের অধ্যাপক অধ্যাপক ড. মো. আব্দুস সাত্তার, অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল আওয়াল, বিএডিসির মুখ্য প্রকৌশলী মো. লুৎফুর রহমান।

ফার্মসএন্ডফার্মার২৪/জেডএইচ