ইন্দোনেশিয়াতে পাওয়া যায় এমন একটি মরিচের জাত যা স্থানীয় ভাষায় ‘চাপাই কোপাই’ নামে পরিচিত। এই মরিচ গুলোর আকার এক ফুট পর্যন্ত লম্বা হয়। বর্তমানে ভারতেও বাড়ছে এই মরিচের চাহিদা। এখন কিছু কিছু শহরের বাসিন্দারা তাদের বারান্দা ও ছাদের টবে এই মরিচের চাষ করছে।
ব্যতিক্রমী ধরনের দেখতে এই মরিচের আকার সাধারণত ৮ থেকে ১০ ইঞ্চি এমনকি ১২ ইঞ্চি পর্যন্ত হয়। টবে এই মরিচের ঝাল দেশি মরিচের থেকে কম।
যান গেছে যেসব ব্যক্তিরা ঝাল খেতে ভালোবাসেন তাদের শরীরে ভিটামিন সি জোগাতে এই মরিচ কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।
তবে বাজারে এখনো এই বীজ কিনতে পাওয়া যায় না।
বর্তমানে অনেকে তাদের ইন্দনেশিয়ায় থাকা বন্ধুদের কাছ থেকে বীজ নিয়ে এই মরিচের চাষ করেছেন।
এই মরিচ দো- আশ মাটিতে জন্মায় ও এই মরিচ গাছের নিচে পানি জমা একদম উচিত নয়। আর এই মরিচের কম ঝালের জন্য ক্যাপসিকামের বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করা যেতেই পারে।
ফার্মসএন্ডফার্মার/০৮সেপ্টেম্বর২০