১। কম সময়ে ঘাস তৈরি হয়ে যায়।
২। কম খরচে অধিক ঘাস পাওয়া সম্ভব।
৩। সারা বছর ঘাস হয়।
৪। প্রতি বিঘা জমিতে বছরে ৫০ থেকে ৬০ হাজার টাকা সমমূল্যের ঘাস পাওয়া যায়।
৫। বছরে ১০ থেকে ১২ বার ঘাস কাটা যায় ( বিঃদ্রঃ আপনার চাহিদার উপরনির্ভরশীল)
৬। রাসায়নিক সার খরচ কম।
৭। পানির আছে এমন জায়গায়ও ঘাস ভালো জন্মে।
৮। একবার কাটার ১৫ থেকে ২০ দিনের মধ্যে পুনরায় ঘাস কাটার উপযোগী হয়।
৯। শীতকালে যখন অন্যান্য ঘাস হয় না তখনও এই ঘাস ভাল জন্মে।
১০। গবাদিপশুর অল্পতে পেট ভরে যায়।
১১। মোটাতাজাকরণ পশুর পুষ্টি উপাদান পুরণ করে।
১২। গাভী গরুর দুধ উৎপাদন বৃদ্ধি পায়। ( প্রমাণিত )।
নেপিয়ার ঘাস চাষে পরামর্শ
১। নিয়মিত পানি সেচ দিতে হবে।
২। প্রতিবার ঘাস কাটার পর কিছু জৈব ও রাসায়নিক সার দিলে ভালো হয়।
৩। ঘাসের জমিতে আগাছা না থাকলে ভালো হয়ে।
৪। বছরে ২ থেকে ৩ বার জমির কুপিয়ে মাটি আলগা করে দিলে ভালো হয়।
ফার্মসএন্ডফার্মার/০৫নভেম্বর২০২০