মুরগির ওজন বৃদ্ধিতে যে পরামর্শগুলো মানা দরকার সেগুলো আমাদের দেশের পোলট্রি খামারিরা অনেকেই জানেন না। বর্তমানে আমাদের দেশে ডিম ও মাংসের চাহিদা পূরণে ব্যাপকহারে মুরগি পালন করা হচ্ছে। মুরগি পালনে লাভবান হওয়ার জন্য মুরগির শারীরিক ওজন বৃদ্ধি করা খুবই জরুরী। আজ আমরা জানবো মুরগির ওজন বৃদ্ধিতে যে পরামর্শগুলো মানা দরকার সেই সম্পর্কে-
মুরগির ওজন বৃদ্ধিতে যে পরামর্শগুলো মানা দরকারঃ
১। বাচ্চা আসার ৪৫ মিনিট পূর্বে চিকগাডের ভেতরে প্রবায়োটিক স্প্রে করতে হবে।
২। খামারে যাতে সবসময়ই বায়ু চলাচল করে সেই ব্যবস্থা করতে হবে।
৩। খামার সঠিক ভাবে জীবাণু মুক্ত করতে হবে।
৪। খামারের মুরগিকে যথাসময়ে ভ্যাকসিন প্রয়োগ করতে হবে। এতে মুরগি রোগে আক্রান্ত কম হবে ও ওজন ঠিক থাকবে।
৫। দুই ব্যাচের মধ্যে ১৫ দিন বিরতি দিতে হবে।
৬। বাচ্চা ব্রুডারে ছারার ৩০ মিনিট আগে পানির ড্রিকার দিয়ে দিতে হবে।
৭। ১ দিনের বাচ্চার বয়স ৩৬ গ্রাম হতে হবে।
৮। লিটার সবসময়ই শুকনো থাকতে হবে।লিটার ভালো ত মুরগি ভালো।(হাতে এক মুঠো লিটার নিয়ে চাপ দিলে যদি দলা হয়ে যায় তবে নতুন লিটার মিক্স করে দিতে হবে।মুরগির ১০০ গ্রাম ওজন লিটার থেকে আসে।আবার নষ্ট লিটার ২০০ থেকে ৩০০ গ্রাম ওজন কমাতে পারে।
৯। ১৫ দিন বয়সের মধ্যে মুরগি গ্রাডিং শেষ করতে হবে। ১৮ দিন বয়সে গ্রথ আসার জন্য গুরের পানি খাওয়াতে হবে। আর ২০ দিন অতিবাহিত হলে মুরগি ফ্লাসিং করতে হবে।
ফার্মসএন্ডফার্মার/ ২০ মে ২০২১