১। কোন বুল বা ষাঁড়ের সিমেন বা বীজ দিলেন তা রেকর্ড রাখতে হবে যেন এই সিমেন যে গাভীকে দেওয়া হল তার কোন ভবিষ্যত বংশধরের মধ্যে না পড়ে।
২। এ.আই কর্মীকে প্রশ্ন করে জানতে হবে সে কোন কৌলিকগুণ সম্পন্ন বুলের সিমেন নিয়ে এসেছে। বুলের সিমেনের পিডিগ্রি, জেনমিক হিস্ট্রি মানে সহজ কথায় বুলের মা’এর দিকের দুধ দানের সক্ষমতা কেমন তা জানতে হবে।
৩। খেয়াল রাখতে হবে যেন গাভীর বাচ্চা ৭৫% ফ্রিজিয়ানের উপর না হয়।
৪। প্রাইভেট সিমেন কোম্পানীদের বুলের পিডিগ্রি এবং জেনমিক হিস্ট্রি দিতে হবে। এ. আইকে প্রশ্ন করে জানতে হবে।
৫। যাদের সিমেন সংগ্রহের নাইট্রোজেন জার আছে তারা চেস্টা করুন ভাল সিমেন সংগ্রহ করে স্টকে রেখে দেবার। একটা নাইট্রোজেন জার
সংগ্রহে রাখা অত্যান্ত জরুরী।
৬। গাভীকে কত ভাগ সিমেন দিতে হবে সেটা নির্ভর করে গাভীর বর্তমান অবস্থানের উপর। যে গাভী ১০ লিটার দুধ দিচ্ছে ধরে নিন সেটা ৩৭.৫% ফ্রিজিয়ান , যেটা ১৫-১৮ লিটার দুধ দিচ্ছে ধরে নিন সেটা ৫০% ফ্রিজিয়ান, যেটা ২০-২৫ লিটার দুধ দিচ্ছে ধরে নিন সেটা ৭৫% ফ্রিজিয়ান। যেটা ২৫(+) দুধ দিচ্ছে ধরে নিন সেটা ৭৫% ফ্রিজিয়ানের উপরে আছে । এই ধরে নেয়াটা বিতর্কিত কিন্তু উপায় নেই, এভাবেই রেকর্ড রাখা শুরু করতে হবে।
ফার্মসএন্ডফার্মার/ ০৬ আগস্ট ২০২১