খামারীর কৃপণতা যা তাকে লসে ফেলে দেয়,খামারীর অপচয় যা লসে ফেলে দেয় বা ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
১। লিটারঃলিটার কম দিয়ে ব্যাচ শেষ করার চেস্টা করে। এতে যত লাভ হয় চেয়ে শত গুণ ক্ষতি হয়।
২.জায়গা। অনেকে খামারীই জায়গা কম দেয়। এতে লিটার খারাপ হয়ে বিভিন্ন রোগ হয়।
৩.টেস্ট.টেস্ট করাতে চায় না। অথচ এতে খামারীর খরচ বেশি হয়।
৪.ডা এর ফি। ডাক্তারকে সম্মান জনক ফি দিয়ে চিকিৎসা করাতে চায় না।মাগ্না বা অল্প ফি দিয়ে চিকিৎসা করাতে চায়।সম্মান জনক ফি ছাড়া কোন দিন ভাল চিকিৎসা হয় না।ফি না দিলে বা কম দিলে মেডিসিনের খরচ বেশি হয় যা খামারীর মাথায় ঢুকে না।
৫.ব্যবস্থাপনাঃ খামারী ব্যবস্থাপনাতে কৃপণতা করে।এন্টিবায়োটিক দিয়ে চিকিৎসা করতে বেশি পছন্দ করে।
খামারীদের অপচয়ঃ
১.বাচ্চা বেশি নেয়।বাচ্চা মারা যাবে তাই ১০০০ এর জায়গায় ১১০০ বা ১২০০ বাচ্চা নিবে যা ঠিক না কারণ ভ্যাক্সিন ভাল কাজ করবেনা
২.এন্টিবায়োটিকঃ অযথা এন্টিবায়োটিক দিবে যা দরকার নাই।
এমনি এক সাথে ৩-৫টি এন্টিবায়োটিক দিয়ে থাকে।ডাক্তার ছাড়া নিজেরা মিলে এন্টিবায়োটিক দিয়ে থাকে।
৩.ভ্যাক্সিনঃ মাসে মাসে মানে দরকার না হলেও রানিক্ষেতেরভ্যাক্সিন দিয়ে দিবে।অন্য ভ্যাক্সিনও যা দরকারনাই তাও দিবে
৪.লেয়ার মুরগিকে ১-৩ মাস ব্রয়লার খাবার দিয়ে থাকে কেউকেউ যা ঠিক না।
৫.ব্রুডিংঃ ব্রুডিং মানেই খামারীর কাছে এন্টিবায়োটিক। অথচ এন্টিবায়োটিক ছাড়াও সম্বব যা তারা বেশির ভাগই জানেনা।
৬.যে কোন রোগ/সমস্যা হলে নিজেই আগে চিকিৎসা করবে এতে মুরগির ক্ষতির পাশাপাশি আর্থিক ক্ষতি হয়।
৭.সব সময় একজন ডাক্তারের আন্ডারে থেকে সব কিছু মনিটরিং করলে সবচেয়ে ভাল কিন্তু খামারীরা মুরগি মারা যাবার পর ডাক্তারের কাছে যায়।এতে কিছু টাকা মাসিক খরচ হতে পারে বা নাও পারেকিন্তু খামারী তা করতে চায়না
ফার্মসএন্ডফার্মার/ ১৭অক্টোবর ২০২২