১) অতি গরমে কৃমির ঔষধ দিবেন না, বা অসুখ আছে এমন কবুতরকে কৃমি ঔষধ দিবেন না, ছোট বাচ্চা আছে এমন কবুতর কে কৃমির ঔষধ দিবেন না।এতে বাচ্চার হজম শক্তি কমে যাবে এমনকি মারাও যেতে পারে।
২) মানুষের কৃমির ঔষধ ব্যবহার করবেন না।
৩) কৃমির ঔষধ একটু ঠাণ্ডার সময় দিবেন, সেক্ষেত্রে সকালে বা রাতে প্রয়োগ করবেন বা যেদিন বৃষ্টি বা আবহাওয়া ঠাণ্ডা থাকবে সেদিন দিবেন।
৪)গরমের ২ মাস অন্তর কৃমির ঔষধ দিবেন।
৫) শিতে বা বৃস্টিতে ৪৫ দিন পরপর কৃমি নাশক ঔষধ দেওয়া।
৬) কৃমির ঔষধ দিবার পর কবুতরের খাওয়া কমে যেতে পারে বা হাল্কা একটু ঝিমুনি ভাব থাকতে পারে। নিয়মিত স্যালাইনে ও ভিটামিন দিলে ঠিক হয়ে যাবে।
৭) কৃমির ঔষধ দিবার আগে লিভার টনিক দিতে হবে,কারন শক্তিশালী কৃমি কবুতরের লিভার ও কিডনিতে আক্রান্ত করে বেশি।
৮) অধিক মাত্রা বা বেশি পরিমান ঔষধ দিবেন না।
৯) ভ্যাকসিন এর পর কৃমির ঔষধ দিবেন না।
১০) ২/১ দিনের ভিতরে ডিম পাড়বে বা ডিম ফুটবে এমন কবুতরকে কৃমির ঔষধ দেবেন না।।
১১) কৃমির ঔষধ দিবার পরদিন স্যালাইন দিবেন । তার পরদিন থেকে ৩-৫ দিন মাল্টিভিটামিন দিবেন।
ডা মোঃ শাহীন মিয়া উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা বিসিএস প্রাণিসম্পদ
ফার্মসএন্ডফার্মার/১৪নভেম্বর২০২০