বারি, গাজীপুর কন্দাল ফসল গবেষণা কেন্দ্রের পরিচালক, ড. সোহেলা আক্তার বলেন, বর্তমান বিশ্ব পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের খাদ্য উৎপাদন প্রতিযোগীতামূলক একটি কাজ। কারন বিভিন্ন কারনে খাদ্য দ্রব্যসহ নানা প্রকার ব্যবহারের জিনিসপত্রের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। এর মধ্যে খাদ্য দ্রব্য উল্লেখযোগ্য। আমাদের প্রধান খাদ্য ভাত হলেও আলুর ব্যবহারও কোন অংশে কম নয়। আমরা যেসব খাদ্য নিয়মিত খেয়ে থাকি তা পুষ্টিকর ও এন্থোসায়নিক যুক্ত হলে ক্যান্সারসহ নানা জটিল রোগের জন্য প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করে। এ ক্ষেত্রে বারি আলু-১০১ একটি অন্যতম নতুন জাত। বারি আলু-১০১ আকারে গোলাকার, উপরের অংশ কালো এবং ভিতরে পিংক কালার। এ্যান্থোসায়ানিন এর পরিমান থাকে ১০০ গ্রামের মধ্যে ৯১.৮৪ মিলি গ্রাম। যা অন্যান্য খাবারে সচরাচর পাওয়া যায় না। বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট (বারি), কুমিল্লা এর আয়োজনে, ‘‘আঞ্চলিক উদ্যানতত্ত্ব গবেষণা কেন্দ্র, কুমিল্লাকে আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্রে উন্নীতকরণ’’ প্রকল্প এর আর্থিক সহযোগীতায় ৬/০৩/২০২৩ তারিখে, বিএআরআই, কুমিল্লা এর গবেষণা মাঠে, বারি উদ্ভাবিত বারি আলু-১০১ এর মাঠ দিবসে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন। বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন, বারি, গাজীপুর কন্দাল ফসল গবেষণা কেন্দ্রের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা, ড. মোশাররফ হোসেন মোল্লা; কন্দাল ফসল গবেষণা কেন্দ্র, বিএআরআই, গাজীপুর এর উর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা, মো. শফীকুল ইসলাম। এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন, আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্র, বিএআরআই, কুমিল্লার প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা, ড. মো. উবায়দুল্লাহ কায়ছার; ‘‘আঞ্চলিক উদ্যানতত্ত্ব গবেষণা কেন্দ্র, কুমিল্লাকে আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্রে উন্নীতকরণ’’ প্রকল্প এর প্রকল্প পরিচালক : ড. মো: আলমগীর সিদ্দিকী।