বাগানের গাছে চুন/পানের গুল/ডিটারজেন্ট/গুড়ো হলুদ পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করুন নিয়মিত।এক চা চামচ প্রতি লিটার পানি মিশিয়ে স্প্রে করুন । গাছে পিঁপড়া/শামুক/কেঁচো/মাছি জাতীয় পোঁকা/মাকড়পোঁকা কম হবে।
সবজি জাতীয় গাছে প্রত্যাশা অনুযায়ী ফল না পেলে ২জি/৩জি কাটিং করুন। এর ফলে গাছ হতে বেশি শাখা প্রশাখা বের হবে এবং ফুল/ফলও বেশি হবে।
হাতের কাছে কম্পোষ্ট সার কিনতে না পেলে পলিথিন ব্যাগে ভরে অল্প পরিমানে পানিসহ বাসায় ব্যবহার করা সবজি/ফলের উচ্ছিষ্টগুলো জমিয়ে রাখুন ব্যাগের মাথা গিট দিয়ে। ২০-২৫দিনের মধ্যেই সেগুলো পচে কম্পোষ্টে পরিনত হবে। আর খুব দ্রুতই ব্যবহার দরকারী হলে উচ্ছিষ্টগুলো না পচিয়ে শুধু ২দিন রোদে শুকিয়ে টবের মাটিতে গুজে দিন। অথবা নতুন গাছ লাগানোর সময় মাটির সাথে দিয়ে দিন।
ডাল /চাল ধোয়া পানিগুলো ফেলে না দিয়ে গাছের সার হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন।
ভাল মানের মাটি সবসময় কালচে রংয়ের হয়। যদি আপনার টবের মাটি কালচে না হয়ে ধূসর কিংবা তামাটে মনে হয় তাহলে বুঝতে হবে মাটিতে গাছের জন্য প্রয়োজনীয় উপাদানগুলোর অভাব রয়েছে। সেক্ষেত্রে কম্পোষ্ট সার এবং NPK সার ব্যবহার করবেন।
গাছের পাতা হলুদ হয়ে ঝরে পড়লে পটাশ সার এবং ফুল ও ফল ঝরে পড়তে থাকলে বোরন সার প্রয়োগ করুন।
টবের মাটির চারপাশে ২-৩টি করে পেরেক ঢুকিয়ে রাখুন। এতে গাছের মাটিতে অক্সিজেন সরবরাহ ভাল থাকবে।
নিয়মিত গাছের শাখা প্রশাখা এবং পাতায় পানি স্প্রে করুন, এতে গাছের ফুল ঝরে পড়া কমে যাবে এবং রোগ-পোকা কম হবে।
ফার্মসএন্ডফার্মার/৩০এপ্রিল২০