পাটবীজ বপনের সঠিক সময় হচ্ছে এপ্রিলের শেষ বা মে মাসের শুরুর সময়টা। তার জন্যে প্রয়োজনীয় পাটবীজ আগে থেকেই ভারত থেকে আমদানি সম্পন্ন করা হয়। তবে এইবার মৌসুম শেষ হবার পথে হলেও এক-তৃতীয়াংশ পাটবীজ দেশে এসে পৌঁছেনি।
জানা যায়, চলতি মাসের শুরুতে চ্যাংড়াবান্ধা বন্দর দিয়ে বাংলাদেশে এসেছে মাত্র ১ হাজার ২০০ টন পাটবীজ। অপরদিকে এক হাজার টন বীজ প্রায় এক মাস ধরে গাড়ির চালক ও সহকারীর অভাবে পেট্রাপোল বন্দরে পড়ে আছে। তাই মৌসুম শেষ হতে চললেও এসব বীজ না আসায় এবার পাটের আবাদ নিয়ে বাড়ছে শঙ্কা।
মোট চাহিদার মাত্র ১০ শতাংশ পূরণ করা সম্ভব হয় দেশে উৎপাদিত বীজে। ভারতীয় বীজের মাধ্যমে পূরণ করা হয় বাকি চাহিদার ৮০-৮৫ শতাংশ। বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা সামান্য কিছু বীজ চীন, মিয়ানমার, ব্রাজিল ও অস্ট্রেলিয়া থেকে আমদানি করেন। চলতি অর্থবছর ভারত থেকে সাড়ে চার হাজার টনের বেশি বীজ আসার কথা থাকলেও এখন পর্যন্ত এসেছে মাত্র দেড় হাজার টন বীজ।
ফার্মসএন্ডফার্মার/০১মে২০