১. ব্রুডারের নীচে গাদাগাদি করলে বুঝতে হবে প্রয়োজন তুলনায় তাপ কম হচ্ছে; তাপের উৎস বাড়াতে হবে, ব্রুডার নিচে নামিয়ে দিতে হবে।
২. যদি বাচ্চা চিক গার্ডের সাথে লেগে বসে আছে ব্রুডারের নিচে লেগে বসে আছে এবং ব্রুডারের নীচে কনো বাচ্চা নাই; বুঝতে হবে তাপ বেশি হচ্ছে, তাপের উৎস কমাতে হবে।
৩. যদি বাচ্চা চিক গার্ডের সব জায়গায় সমভাবে ছডিয়ে ছিটিয়ে থাকে; বুঝতে হবে তাপ ঠিক ভাবে দেওয়া হচ্ছে এই ধরনের পরিবেশে বাচ্চা ঠিকভাবে খাবার খাবে এবং দ্রুত দৈহিক ওজন লাভ করবে।
ব্রুডিংকালিন চারবার খাবার দেওয়া উচিত এর ফলে পানে কম নংরা হয়, খাদ্য দিতে হয় বারে বারে তাতে খাদ্য অপচয় হওয়ার সুযোগ কম থাকে। চিক গার্ডের ভিতর পানি ও খাদ্য এমনভাবে সেট করুন যাতে বাচ্চা দৈড়াদৈড়ি ও চলাফেরা কোন ব্যাঘাত না হয়। বাচ্চার সংখ্যার অনুপাতিক হারে পানির পাত্র ও খাদ্য পাত্র দিতে হবে যাতে কোন বাচ্চারই পানি ও খাদ্য খাওয়ার জন্য যুদ্ধ করতে না হয়। অপর্যাপ্ত পানি ও খাদ্য পাত্রের কারণে বাচ্চার ইউনিফরমিটি ভাল হয় না এবং পিক প্রডাকশন পাওয়া যায় না। চিক পেপার কোন ভাবেই একদিনের বেশি রাখা উচিৎ নয়, যদি রাখা হয় তা হলে ছাত্রাক জন্মে যা ব্রুডার নিউমনিয়ার অন্যতম কারণ। পেপার দেওয়ার মূল লক্ষ্য বাচ্চাকে লিটার এবং খাদ্য চেনান, সঠিক ব্রুডিং তাপমাত্র বজায় রাখলে এবং উজ্জল আলো থাকলে একদিনে বাচ্চা খাদ্য চিনে যায় এবং লিটার খাওয়া থেকে বিরত থাকে। বাচ্চার নাভী কাচা থাকলে অথবা চুনা পায়খানা করলে পশু চিকিৎসকের পরামর্শ অনুসারে এন্টিবায়োটিক দেওয়া উত্তম।