যে কারণে মুরগির বাচ্চার চিকিৎসা দিয়েও ভাল ফলাফল পাওয়া যায় না, প্রতিকার

306

১।ডায়াগ্নোসিস ঠিক না হলেঃফিল্ডে প্রায় সময় ই সঠিক ডায়াগ্নোসিস হয় না যার কারণে চিকিৎসায় রিজাল্ট পাওয়া যাচ্ছেনা।

২।ভাইরাল ডিজিজ হলেঃভাইরাল ডিজিজে এন্টিবায়োটিক কাজ হয় না।শুধু সেকেন্ডারি ইনফেকশন দূর হয়।ভেলোজেনিক রানিক্ষেত,এইচ ৫।মারেক্স।লিউকোসিস,আই বি এইচ এসব ক্ষেত্রে কোন রিজাল্ট পাওয়া যাবে না।

৩।মিক্স ইনফেকশন হলেঃআমাদের দেশে বেশির ক্ষেত্রেই মিক্স ইনফেকশন হয় ভাইরাল ও ব্যাক্টেরিয়াল ।

৪।এন্টিবায়টিক রেজিস্ট্যান্ট হলেঃঅধিকাংশ এন্টিবায়োটিক আমাদের দেসে রেজিস্ট্যান্ট তাই আগের মত চিকিৎসায় কাজ হচ্ছে না।

৫।সঠিক চিকিৎসা না দিলেঃডায়াগ্নোসিস করে যদি ভাল মানের চিকিৎসা না দেয়া হয় তাহলে কাজ হবে না।

৬।ডোজ ও ডোজেজে ঠিক না হলেঃঅনেক খামারীর ডোজ ঠিক মত দিতে পারেনা,আন্ডার ডোজ হয়ে যায় যার কারণে কাজ হয়না।তাছাড়া ৫-৭দিনের জায়গায় ১-২দিন কম দিয়ে থাকে

৭।ভাল কোম্পানীর প্রডাক্ট না দিলেঃঅনেক প্রোডাক্টই নির্ধারিত ডোজে দিলে কাজ হয়না তাই ডোজ একটু বাড়িয়ে দিতে হয়।

৮।প্রাথমিক অবস্থায় ডায়াগ্নোসিস না করলেঃ১ম বা ২য় দিনেই রোগ নির্ণয় করতে হবে কিন্রু আমাদের দেশের খামারীরা আগে নিজের মত চিকিৎসা করে তারপর ডাক্তার ডাকে যার কারনে চিকিৎসা করে রিজাল্ট পাওয়া যায়না।যেমন ভেলোজেনিক রানিক্ষেত প্রাথমিক অবস্থায় ধরতে চিকিৎসা করলে ভাল হয়ে যায়।টাইফয়েডের ক্ষেত্রেও ১ম দিকে নির্ণয় করতে পারলে কাজ হয়ু।

৯।ফার্মের ব্যবস্থাপনা ভাল না হলেঃব্যবস্থাপনা ভাল না হলে ,মুরগি ধকলে থাকলে চিকিৎসায় ভাল রেজাল্ট পাওয়া যায়না।

১০।ফার্মে এমোনিয়া গ্যাস ও লিটার খারাপ হলে,পর্দা দিয়ে আটকিয়ে রাখলে

১১।মুরগি যদি স্ট্রেস কন্ডিশনে থাকে।

ফার্মসএন্ডফার্মার/২৬মার্চ ২০২২