প্রযুক্তির কল্যানে বাংলাদেশের প্রাণিসম্পদ খাতে ইন্টারনেট অব থিংসের নতুন ধরনের ব্যবহার শুরু হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের ফুড অ্যান্ড ড্রাগ এডমিনিস্ট্রেশন (এফডিএ) ও জার্মান এগ্রিকালচার সোসাইটি (ডিএলজি) স্বীকৃত ওই প্রযুক্তি খামার পর্যায়ে পৌঁছে দিচ্ছে সূর্যমুখী প্রাণিসেবা।
এবার তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তির নতুন ডিভাইস স্থাপিত হচ্ছে গরুর পাকস্থলীতে। টানা ছয় বছর পাকস্থলী থেকেই ‘বোলাস’ নামের ক্যাপসুল আকৃতির এই ডিভাইস প্রতিমুহূর্তে জানাতে পারবে গরুর স্বাস্থ্যগত সব খবরাখবর। সে খবর যে কোনো জায়গা থেকেই খামার মালিক দেখতে পাবেন মোবাইল অ্যাপসের মাধ্যমে।
খামার উদ্যোক্তা আসাদুজ্জামান আফসার এই প্রযুক্তি ব্যবহার করে পেতে শুরু করেছেন অভাবনীয় সুফল। সব ধরনের খামারিদের স্বার্থে সুবিধাটি আরো সহজলভ্য হওয়া প্রয়োজন বলে মনে করেন প্রথম ব্যবহারকারী খামার উদ্যোক্তা আসাদুজ্জামান আফসার।
বাংলাদেশে প্রযুক্তিটি এনেছে সূর্যমুখী প্রাণিসেবা নামের একটি প্রতিষ্ঠান। তারা প্রযুক্তিটি বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে গড়ে তুলেছেন সমন্বিত পস্নাটফর্ম। তাদের সঙ্গে রয়েছে ফিনিক্স ইন্স্যুরেন্স। প্রযুক্তিসেবার সঙ্গে প্রাণিসম্পদের বিমা সুবিধাও চালু করেছেন তারা।
ফার্মসএন্ডফার্মার২৪/জেডএইচ