ইপিল ইপিল গাছের পাতা ও কচি ডগা গবাদি পশুর উপাদেয় খাদ্য।এই গাছ দ্রুত বড় হয় এবং এই গাছের পাতা ও কচি ডগা গবাদি পশুকে কাঁচা অথবা শুকিয়ে খাওয়ানো যায়।তিন ধরনের ইপিল ইপিল গাছ পাওয়া যায়। যেমন- সাধারণ, মধ্যমাকৃতি ও বৃহদাকার।
ইপিল ইপিল গরমে বেশ বেড়ে উঠে কিন্তু শীতে এদের বৃদ্ধি কমে যায়।
এই গাছ সবধরনের মাটিতে চাষ করা যায় তবে দো-আঁশ জাতীয় মাটি যেখানে পানি জমে থাকে না সেখানে উৎপাদন ভাল হয়। বীজ বপনকাল গ্রীষ্মকাল (মার্চ-এপ্রিল)। প্রক্রিয়াজাত বীজ, বীজ তলায় ৫ সেঃ মিঃ অন্তর অন্তর ১.২-১.৫ সেঃ মিঃ মাটির নীচে পুঁতে দিতে হয়।
বর্ষা মৌসুমে চারা রোপন করতে হয়। সাধারণতঃ ফুল আসার আগে ইপিল ইপিল সংগ্রহ করতে হয়। ২৫ সেঃ মিঃ পর্যন্ত কান্ড রেখে প্রথমবার কান্ড কাঁটা উচিত। ইপিল ইপিল এককভাবে না খাইয়ে ঘাসের সঙ্গে মিশিয়ে খেতে দিলে ভাল হয়। মিশ্রিত ইপিল ইপিল ও ঘাসের পরিমাণ ১:১ হওয়া উচিত।
একজন ভেটেরিনারিয়ান,তাই ডিজিটাল বাংলাদেশের প্রাণিসম্পদ সেক্টরের উন্নয়নে ভূমিকা রাখার লক্ষ্যে দেশের শিক্ষিত সমাজকে লাইভস্টক সেক্টরে কাজ করতে উৎসাহিত করার প্রচেষ্টা করছি।সেই লক্ষ্যে ফেসবুক,ইউটিউব এবং ব্লগ সাইটের মাধ্যমে ফার্মারদের নানাবিধ পরামর্শ প্রদান করতে চেষ্টা করি।ইতোমধ্যে আমার ইউটিউব চ্যানেল ১ লক্ষাধিক সাবস্ক্রাইব অর্জন করায় ইউটিউব থেকে চ্যানেলটি ভেরিফাইড হয়েছে।
তথ্য সূত্র: sonalikrishi.com
ফার্মসএন্ডফার্মার/১৩আগস্ট২০