নীলফামারী: দেশের উত্তরাঞ্চলের নীলফামারীসহ ১০টি জেলায় বছরে প্রায় দেড়শ কোটি টাকার রপ্তানিযোগ্য ওষুধি উদ্ভিদ চাষাবাদ হচ্ছে। এসব উদ্ভিদ প্রাথমিক প্রক্রিয়ার পর বিদেশে রপ্তানির পাশাপাশি দেশীয় ইউনানী ও আয়ুরবেদিক ওষুধ শিল্পে ব্যবহার হচ্ছে।
শুক্রবার জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে দিনব্যাপী অনুষ্ঠিত ‘রপ্তানিযোগ্য ওষুধি উদ্ভিদ চাষাবাদ এবং প্রাথমিক প্রক্রিয়াকরণ’ শীর্ষক কর্মশালায় এ তথ্য জানান বাংলাদেশ ইউনানী ওষুধ শিল্প সমিতির সভাপতি ড. সাঈদ আহমেদ সিদ্দিকী।
এ ১০ জেলার মধ্যে রংপুর বিভাগের নীলফামারী, রংপুর, লালমনিরহাট, গাইবান্ধা, কুড়িগ্রাম, দিনাজপুর, ঠাকুরগাঁও, পঞ্চগড় এবং রাজশাহী বিভাগের বগুড়া ও নাটোর জেলা রয়েছে বলে জানানো হয়।
বাংলাদেশ ইউনানী ওষুধ শিল্প সমিতি এবং মেডিসিনাল প্লান্টস অ্যান্ড হারবাল প্রোডাক্টস বিজনেস প্রমোশন কাউন্সিল আয়োজিত এ কর্মশালার প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জয়নাল আবেদীন।
বাংলাদেশ ইউনানী ওষুধ শিল্প সমিতির সভাপতি ড. সাঈদ আহমেদ সিদ্দিকীর সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও নীলফামারী পৌরসভার মেয়র দেওয়ান কামাল আহমেদ, বাংলাদেশ বোর্ড অব ইউনানী অ্যান্ড আয়ুর্বেদিক সিস্টেমস্ অব মেডিসিনের রেজিস্টার এ কে এম হারুনার রশিদ, ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের নীলফামারীর জেলার তত্ত্বাবধায়ক বি এম জাহিদ হাসান, বাংলাদেশ ইউনানী মেডিক্যাল এসোসিয়েশনের মহাসচিব হাকীম ফেরদৌস ওয়াহিদ বুদু, বংপুরের ডা. আব্দুল গণি ইউনানী মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের অধ্যক্ষ হাকীম মো. মোকছেদুল আলম এবং এ কলেজের প্রতিষ্ঠাতা ওয়ারিশ শাহরিরিয়ার, একই কলেজের প্রভাষক হাকীম মোস্তাফিজুর রহমান সবুজ।
কর্মশালায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন বোংলাদেশ ইউনানী ওষুধ শিল্প সমিতির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আনোয়ারুল আলম ভূইয়া এবং মূল প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন বাংলাদেশ বোর্ড অব ইউনানী অ্যান্ড আয়ুর্বেদিক সিস্টেমস্ অব মেডিসিনের সদস্য হাকীম আ খ মাহবুবুর রহমান সাকী।
জেলার শতাধিক ইউনানী ও আয়ুরবেদিক চিকিৎসক অংশগ্রহণ করেন কর্মশালায়।
টাঙ্গাইলে পানিতে ভাসছে কৃষকের স্বপ্ন!
খরা, বন্যা ও লবণাক্ততা সহিষ্ণু ধানের কিছু জাত
টাংগুয়ার হাওরে প্রকাশে চলছে গাছ কাটা ও মাছ শিকার
ফার্মসঅ্যান্ডফার্মার২৪ডটকম/মোমিন