গাম্বোরু ভ্যাক্সিন কখন দিতে হবে তা কিসের উপর নির্ভর করে

370

গাম্বোরু ভ্যাক্সিন কখন দিতে হবে তা কিসের উপর নির্ভর করেঃ

আই বি ডি ভ্যাক্সিনের ক্ষেত্রে ৪টি বিষয় গুরুত্বপূর্ণ

ক।আই বি ডির স্টেইন ফার্মে কোনটা আছে

খ। বাচ্চাতে ম্যাটার্নাল এন্টিবডি কত টুকু আছে কত দিন যাবে।

গ।ভ্যাক্সিন আছে ২ ধরণের কোন টা করবো

ঘ।ফার্মে আই বি ডি কত বয়সে হচ্ছে

কেউ বলে ইন্টার্মিডিয়েট আগে কেউ বলে প্লাস আগে।

১।বাচ্চা কোম্পানী বাচ্চার ম্যাটার্নাল এন্টিবডি জানাতে হবে বা তাদের কাছ থেকে জেনে নিতে হবে,এমন কি কোম্পানী যদি না দেয় তাহলে বাচ্চা নেয়া বন্ধ করে দিতে হবে।

.২।ফার্ম মতুন না পুরান।ফার্মের গাম্বোরুর ইতিহাস।

৩।ভ্যাক্সিন কোম্পানীর ভ্যাক্সিনের ধরণ ও সিডিউল।প্রতি কোম্পানীর ভ্যাক্সিনের টেকনোলজি একেক রকম তাই সিডিউলও একেক রকম তাই কোম্পানীর সিডিউল মেনে দেয়া উচিত।তবে কোম্পানির দায়িত্বশীল ব্যাক্তির কাছ থেকে জেনে নিতে হবে।ভ্যাক্সিন বিক্রির জন্য বা না জানার কারণে কেউ কেউ ভুল বলতে পারে।

এন্টিবডি জানা না থাকলে ইন্টার্মেডিয়েট প্লাস ভ্যাক্সিন আগে দেয়া উচিত,ম্যাটার্নাল এন্টিবডি কবে শেষ হবে তা যদি জানা থাকে তাহলে ইন্টার্মেডিয়েট ভ্যাক্সিন।ইন্টার্মেডিয়েট ভ্যাক্সিন গুলো নরমালী দেরিতে দেয়া হয় এম ডি এ শেষ হতে সময় লাগে। আর ইন্টার্মেডিয়েট প্লাস ভ্যাক্সিন গুলো আগে দেয়া যায়।

নরমালি ইন্টার্মেডিয়েট ভ্যাক্সিন ১০-১২দিনের পর হয় কারণ তখন এম ডি এ ১০০-২০০হয়।(কোন ভ্যাক্সিন আবার এম ডি এ ৫০০-৭০০তে আসলে দিতে হয়)

নরমালী ইন্টার্মেডিয়েট ভ্যাক্সিন এলাইজার এম ডি এ ৩০০ হলে বা জানা থাকলে দিতে হয় আর ইন্টার্মেডিয়েট ভ্যাক্সিন এম ডি এ ৫০০ হলে বা এম ডি এ থাকা অবস্থায় দেয়া যায়।মানে ছোট বয়সে দেয়া যায়।

ইন্টার্মেডিয়েট এবং ইন্টা প্লাস ২টিই ভেরি ভিরুলেন্ট ভ্যাক্সিন তবে প্যাসেজ কম বেশি করা।কোন টা ৫০বার আবার কোণ টা ১০০বার।

নোটঃফার্মের বাচ্চা যদি একই কোম্পানীর হয় আর গাম্বোরু ফার্মে চলে আসে তাহলে পূর্বের নির্ধারিত সময়ের ৩-৪দিন আগে ভ্যাক্সিন দিলে না হবার সম্বাবনা আছে। ইন্টারমেডিয়েট ভ্যাক্সিন D78,CH80)।এটা মাইল্ড ফর্মের আই বি ডির বিরুদ্ধে কাজ করে।এটার ব্রেক থো টাইটার কম (Break Through)।

এটার সাইড ইফেক্ট কম।এন্টিবডি থাকা অবস্থায় দিলে ম্যাটার নাল এন্টিবডি কমে যায় এবং টাইটার উঠে না।গাম্বোরু হয়ে যেতে পারে।

এটা দিয়ে আই বিডিন্ন স্ট্রেইন কভার করা যায় না।

ইন্টারমেডিয়েট প্লাসঃ(২২৮ই,জি এম ৯৭) এটা ক্লাসিকেল,ভেরিয়েন্ট,ভিভি আই বি ডির বিরুদ্ধে কাজ করে।এটার ব্রেক থো টাইটার বেশি (Break Through)

অসুবিধাঃ এটি বার্সার ক্ষতি করে ফলে ইমোনি্টি কমে অন্যান্য ডিজিজ চলে আসতে পারে।

সুবিধাঃ এন্টিবডি থাকা অবস্থায় দেয়া যায়,ইমোনোজেনিসিটি বেশি এবং কাজ করে।গাম্বোরু হবার সম্বাবনা তেমন নাই।

ফার্মসএন্ডফার্মার/ ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২১